HTML SitemapExplore
logo
Find Things to DoFind The Best Restaurants

Adinath Temple — Attraction in Chattogram Division

Name
Adinath Temple
Description
Adinatha temple is a Jain temple located at Khajuraho in Madhya Pradesh, India. It is dedicated to the Jain tirthankara Adinatha, although its exterior walls also feature Hindu deities. This temple is part of UNESCO World Heritage Site along with other temples in Khajuraho Group of Monuments.
Nearby attractions
Nearby restaurants
Nearby hotels
Related posts
Keywords
Adinath Temple tourism.Adinath Temple hotels.Adinath Temple bed and breakfast. flights to Adinath Temple.Adinath Temple attractions.Adinath Temple restaurants.Adinath Temple travel.Adinath Temple travel guide.Adinath Temple travel blog.Adinath Temple pictures.Adinath Temple photos.Adinath Temple travel tips.Adinath Temple maps.Adinath Temple things to do.
Adinath Temple things to do, attractions, restaurants, events info and trip planning
Adinath Temple
BangladeshChattogram DivisionAdinath Temple

Basic Info

Adinath Temple

GXHF+6WG, New Jetty Rd, Bangladesh
4.4(758)
Open 24 hours
Save
spot

Ratings & Description

Info

Adinatha temple is a Jain temple located at Khajuraho in Madhya Pradesh, India. It is dedicated to the Jain tirthankara Adinatha, although its exterior walls also feature Hindu deities. This temple is part of UNESCO World Heritage Site along with other temples in Khajuraho Group of Monuments.

Cultural
Scenic
Outdoor
Family friendly
Off the beaten path
attractions: , restaurants:
logoLearn more insights from Wanderboat AI.
Phone
+880 1811-176665

Plan your stay

hotel
Pet-friendly Hotels in Chattogram Division
Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.
hotel
Affordable Hotels in Chattogram Division
Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.
hotel
The Coolest Hotels You Haven't Heard Of (Yet)
Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.
hotel
Trending Stays Worth the Hype in Chattogram Division
Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.

Reviews

Get the Appoverlay
Get the AppOne tap to find yournext favorite spots!
Wanderboat LogoWanderboat

Your everyday Al companion for getaway ideas

CompanyAbout Us
InformationAI Trip PlannerSitemap
SocialXInstagramTiktokLinkedin
LegalTerms of ServicePrivacy Policy

Get the app

© 2025 Wanderboat. All rights reserved.
logo

Reviews of Adinath Temple

4.4
(758)
avatar
4.0
4y

Adinath Temple is located on top of the Mainak hill, about 85.3m above the sea level, in village Thakurtala under Gorakhghata Union in maheshkhali upazila of Cox's Bazar district. One can reach Gorakhghata by boat from Kastarighat of Cox's Bazar.

There is no authentic proof to connect Gorakhghata or the temple with Goraksanatha, the guru of the Natha community. It may be that one of the disciples of Goraksanatha may have named the ghat at Maheshkhali after the guru. Natha philosophy evolved out of the long association of the Saivites with the Buddhists and in the 10th-11th centuries emerged Tantric Shastras. Adinatha (variants Matsyendranatha or Minanatha) emerged through this process of evolution. Nathism represents the folk religion of Bengal based on mantra-tantra and asceticism.

The Adinath temple clearly shows in its construction the association of the Natha community. The temple is 6 m high and measures 10.5 m × 9.75 m; the inner walls are 1.05 m thick, while outer walls are 0.60 m thick. There are three parts; the northern part, which is older, contains two square rooms (3.35 m each side) for worship - the eastern one has the image of Adinatha Banalinga Shiva and the western one has the image of eight-armed Durga (Idol). The entrance is bow-shaped, while the entrances on the northern and southern sides have been closed with brickwork. There are two windows, one on the east and the other on the west side. The two rooms are covered with domes on pendentives. The finials on top are decorated with lotus, kalasa and chakra. The tops of the octagonal pillars have kalasa and twined scrolls. The top of the arch on the western side has floral and the eastern one has trixul decoration. There are two niches on the southern wall. The second and third parts of the temple are...

   Read more
avatar
5.0
1y

The Adinath Temple, also known as the Adinath Mandir, is a significant religious site located in the picturesque town of Thirakoil in the Rangamati district of Bangladesh. It is dedicated to Lord Shiva, one of the principal deities in Hinduism. The temple holds immense religious importance for Hindu devotees, particularly those residing in the Chittagong Hill Tracts region.

The Adinath Temple is renowned for its stunning architecture and serene surroundings. It features traditional Hindu architectural elements and is adorned with intricate carvings and sculptures, reflecting the rich cultural heritage of the area. The temple complex often attracts both pilgrims and tourists alike, seeking spiritual solace and cultural exploration.

Devotees visit the Adinath Temple to offer prayers, seek blessings, and participate in various religious rituals and festivals, particularly during auspicious occasions dedicated to Lord Shiva. The temple also serves as a hub for cultural activities and gatherings, where devotees come together to celebrate festivals and engage in religious discourse.

In addition to its religious significance, the Adinath Temple is set amidst the breathtaking natural beauty of the Chittagong Hill Tracts, adding to its allure as a tourist destination. Visitors can immerse themselves in the tranquility of the surroundings while exploring the temple complex and enjoying panoramic views of the surrounding landscape.

Overall, the Adinath Temple stands as a symbol of spiritual devotion and cultural heritage, attracting devotees and tourists alike to experience its timeless beauty and religious...

   Read more
avatar
5.0
6y

অবস্থানসম্পাদনা

কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার গোরকঘাটা ইউনিয়নের ঠাকুরতলা গ্রামে এই মন্দিরটি অবস্থিত, যা সমুদ্র-সমতল থেকে প্রায় ৮৫.৩ মিটার উঁচুতে। এই মন্দিরটি মৈনাক পাহাড়ের চূড়ায় নির্মিত, যা সমতল থেকে ৬৯টি সিঁড়ি ভেঙে উঠতে হয়।১ আদিনাথের অপর নাম মহেশ। এই মহেশের নামানুসারে মহেশখালী।

সংক্ষিপ্ত ইতিহাসসম্পাদনা

আদিনাথের গোড়াপত্তন কয়েক হাজার বৎসর পূর্বে ত্রেতাযুগে। এর একটি ঐতিহাসিক সত্যতা রয়েছে যা হিন্দু ধর্মগ্রন্থ, রামায়ণ, পুরাণ ও ঐতিহাসিকদের বর্ণনা থেকে জানা যায়। ত্রেতাযুগে রাম-রাবণের যুদ্ধের কথা ধর্মগ্রন্থে পাওয়া যায়। রাবণ লঙ্কা যুদ্ধে রামের সঙ্গে জয়লাভের জন্য দেবাদিদেব মহাদেবের কাছে অমরত্ব বর প্রার্থনা করেন। মহাদেব এসময় কৈলাসে ধ্যানমগ্ন ছিলেন। তিনি রাবণের আরধনায় সন্তুষ্ট হয়ে তাকে অভীষ্ট সাধনে বর দান করেন এবং শর্ত দেন শিবরূপী উর্ধমুখী শিবলিঙ্গ কে কৈলাস হতে বহন করে লঙ্কায় নিয়ে যেতে হবে এবং পথিমধ্যে কোথাও রাখা যাবে না। যদি রাখা হয় তবে মহাদেব সেই স্থানেই অবস্থান নেবেন এবং রাবণের অভীষ্ট সাধন হবেনা। শর্তানুসারে রাবণ শিবলিঙ্গ বহন করে লঙ্কার উদ্দেশ্য গমন করেন তবে পথিমধ্যে প্রাকৃতিক কর্ম সম্পাদনের লক্ষ্যে বর্তমান মহেশখালীর মৈনাক পর্বতে থামতে বাধ্য হন। পরবর্তীতে শর্তানুসারে রাবণ শিবলিঙ্গ পূনরায় উঠাতে ব্যর্থ হন এবং মহাদেব এই মৈনাক শিখরেই অবস্থান গ্রহণ করেন।

শ্রী শ্রী আদিনাথ এর আবিস্কার সর্ম্পকে স্থানীয়ভাবে একটি জনশ্রুতি রয়েছে। এলাকাবাসীর মতানুসারে এই তীর্থ আবিস্কৃত এবং মর্যাদা পায় নূর মোহাম্মদ শিকদার নামক একজন সচ্ছল মুসলিম ধর্মালম্বীর মাধ্যমে। তিনি লক্ষ্য করেন তার একটি গাভী হঠাৎ দুগ্ধদান বন্ধ করে। এ ঘটনায় তিনি রাখালের উপর সন্ধিহান হন। রাখাল বিষয়টির কারণ অণুসন্ধানে রাত্রি বেলায় গোয়ালঘরে গাভীটিকে পাহারা দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেখতে পায় গাভীটি গোয়ালঘর হতে বের হয়ে একটি কাল পাথরের উপর দাড়ায় এবং গাভীর স্তন হতে আপনা আপনি ঐ পাথরে দুধ পড়তে থাকে। দুধ পড়া শেষ হলে গাভীটি পূনরায় গোয়ালঘরে চলে যায়। রাখাল বিষয়টি নূর মোহাম্মদ শিকদার কে জানালে তিনি গুরুত্ব না দিয়ে গাভীটি বড় মহেশখালী নামক স্থানে সরিয়ে রাখেন। একদিন শিকদার স্বপ্নাদেশ পান গাভীটিকে সরিয়ে রাখলেও তার দুধ দেওয়া বন্ধ হবে না বরং সেখানে তাকে একটি মন্দির নির্মাণ ও হিন্দু জমিদারদের পুজোদানের বিষয়ে বলতে হবে। স্বপ্নানুসারে শিকদার সেখানে একটি মন্দির নির্মাণ করেন। মন্দিরের প্রধান পুরোহিতের মতানুসারে আদিনাথ মন্দিরই একমাত্র মন্দির যা, মুসলিম ধর্মালম্বী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত।

মৈনাক শিখরেই আদিনাথ মন্দিরের পাশে অষ্টাভূজারূপী দেবী দুর্গার একটি মন্দির রয়েছে। জনশ্রুতি রয়েছে নূর মোহাম্মদ শিকদারই অষ্টাভূজাকে সদূর নেপাল থেকে এখানে এনে প্রতিষ্ঠিত করার স্বপ্নাদেশ পান। পরবর্তীতে নাগা সন্ন্যাসী নামক একজন সাধক ১৬১২ সালে নেপালের ষ্টেট মন্দির থেকে অষ্টাভূজাকে চুরি করে আনার সময় ধরা পড়ে জেলবণ্দি ও বিচারের সম্মুখীন হন। বিচারের পূর্ব রাত্রিতে সন্ন্যাসী যোগমায়াবলে মহাদেবের কৃপা সান্নিধ্য লাভ করেন। মহাদেব অভয় বাণী প্রদান করেন এবং বিচারকের প্রশ্নের প্রেক্ষিতে ইচ্ছামোতাবেক উত্তর দিতে বলেন। পরের দিন বিচারকালে বিচারক প্রথমে নেপালের রাজা এর নিকট মূর্তির রং জানতে চাইলে রাজা কষ্টি পাথরের মূর্তি কাল রং বলে বর্ননা দেন। একই প্রশ্ন সন্ন্যাসীকে করা হলে তিনি মূর্তির রং সাদা বলেন। পরবর্তীতে মূর্তি সকলের সম্মুখে উন্মোচন করে সাদা দেখা যায় এবং সন্ন্যাসীর পক্ষে রায় ঘোষণা করা হয়। রাজা প্রকৃত ঘটনা জানতে উদগ্রীব হলে সন্ন্যাসী তাকে বিস্তারিত বলেন। পরবর্তীতে রাজা যথাযথ মর্যাদার সহিত মৈনাক শিখরে শ্রী শ্রী আদিনাথ এর পাশে মন্দির নির্মাণ করে অষ্টভূজাকে প্রতিষ্ঠান করেন। মন্দির কমিটির তত্ত্বাবধায়কের মতে এখনও নেপাল সরকার মাঝে মধ্যে মন্দিরে যথাসাধ্য অণুদান দিয়ে থাকেন।

মূল আদিনাথ ও অষ্টাভূজা মন্দিরের পাশেই ভৈরব ও রাধা গোবিন্দ এর মন্দির রয়েছে।

পূজো-অর্চনাসম্পাদনা

প্রতিদিনই নিয়ম মোতাবেক আদিনাথ, অষ্টাভূজা, ভৈরব ও রাধা গোবিন্দ এর মন্দিরে একই সময়ে পূজো-অর্চনা হয়ে থাকে। এছাড়া প্রতি বৎসর ফাল্গুনের শিব চতুর্দ্দশী তিথিতে পূজো-অর্চনা ও পক্ষকালব্যাপী মেলা হয়। এসময় পূণ্য সঞ্চয় ও মনস্কামনা পূরণার্থে উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান হতে আগত তীর্থ যাত্রীদের পদচারণায় মন্দির প্রাঙ্গণ মুখরিত থাকে। মন্দিরে বিরল প্রজাতির একটি পারিজাত ফুলগাছ রয়েছে। ভক্তগণ প্রতিনিয়ত মনস্কামনা পূরণার্থে মানত করে গাছে সূতা বেঁধে রেখে যান এবং কামনা পূর্ণ হলে সূতা খুলে পূজা অর্পণ করেন। মূল মন্দিরের পেছনের দিকে দুটি পুকুর রয়েছে।সুমুদ্র পৃষ্ঠ হতে প্রায় ২৮০ ফুট উচ্চতায় পুকুর দুটির অবস্থান হলেও এর জল কখনই শুকায় না। জনশ্রুতি রয়েছে দু্টি পুকুরের মধ্যে একটিতে স্নান করলে সকল রোগ দূর হয়।

মন্দিরের...

   Read more
Page 1 of 7
Previous
Next

Posts

Dipu KarmakerDipu Karmaker
The Adinath Temple, also known as the Adinath Mandir, is a significant religious site located in the picturesque town of Thirakoil in the Rangamati district of Bangladesh. It is dedicated to Lord Shiva, one of the principal deities in Hinduism. The temple holds immense religious importance for Hindu devotees, particularly those residing in the Chittagong Hill Tracts region. The Adinath Temple is renowned for its stunning architecture and serene surroundings. It features traditional Hindu architectural elements and is adorned with intricate carvings and sculptures, reflecting the rich cultural heritage of the area. The temple complex often attracts both pilgrims and tourists alike, seeking spiritual solace and cultural exploration. Devotees visit the Adinath Temple to offer prayers, seek blessings, and participate in various religious rituals and festivals, particularly during auspicious occasions dedicated to Lord Shiva. The temple also serves as a hub for cultural activities and gatherings, where devotees come together to celebrate festivals and engage in religious discourse. In addition to its religious significance, the Adinath Temple is set amidst the breathtaking natural beauty of the Chittagong Hill Tracts, adding to its allure as a tourist destination. Visitors can immerse themselves in the tranquility of the surroundings while exploring the temple complex and enjoying panoramic views of the surrounding landscape. Overall, the Adinath Temple stands as a symbol of spiritual devotion and cultural heritage, attracting devotees and tourists alike to experience its timeless beauty and religious significance.
Shahriar Sakhawat TahinShahriar Sakhawat Tahin
অবস্থানসম্পাদনা কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার গোরকঘাটা ইউনিয়নের ঠাকুরতলা গ্রামে এই মন্দিরটি অবস্থিত, যা সমুদ্র-সমতল থেকে প্রায় ৮৫.৩ মিটার উঁচুতে। এই মন্দিরটি মৈনাক পাহাড়ের চূড়ায় নির্মিত, যা সমতল থেকে ৬৯টি সিঁড়ি ভেঙে উঠতে হয়।[১][২] আদিনাথের অপর নাম মহেশ। এই মহেশের নামানুসারে মহেশখালী। সংক্ষিপ্ত ইতিহাসসম্পাদনা আদিনাথের গোড়াপত্তন কয়েক হাজার বৎসর পূর্বে ত্রেতাযুগে। এর একটি ঐতিহাসিক সত্যতা রয়েছে যা হিন্দু ধর্মগ্রন্থ, রামায়ণ, পুরাণ ও ঐতিহাসিকদের বর্ণনা থেকে জানা যায়। ত্রেতাযুগে রাম-রাবণের যুদ্ধের কথা ধর্মগ্রন্থে পাওয়া যায়। রাবণ লঙ্কা যুদ্ধে রামের সঙ্গে জয়লাভের জন্য দেবাদিদেব মহাদেবের কাছে অমরত্ব বর প্রার্থনা করেন। মহাদেব এসময় কৈলাসে ধ্যানমগ্ন ছিলেন। তিনি রাবণের আরধনায় সন্তুষ্ট হয়ে তাকে অভীষ্ট সাধনে বর দান করেন এবং শর্ত দেন শিবরূপী উর্ধমুখী শিবলিঙ্গ কে কৈলাস হতে বহন করে লঙ্কায় নিয়ে যেতে হবে এবং পথিমধ্যে কোথাও রাখা যাবে না। যদি রাখা হয় তবে মহাদেব সেই স্থানেই অবস্থান নেবেন এবং রাবণের অভীষ্ট সাধন হবেনা। শর্তানুসারে রাবণ শিবলিঙ্গ বহন করে লঙ্কার উদ্দেশ্য গমন করেন তবে পথিমধ্যে প্রাকৃতিক কর্ম সম্পাদনের লক্ষ্যে বর্তমান মহেশখালীর মৈনাক পর্বতে থামতে বাধ্য হন। পরবর্তীতে শর্তানুসারে রাবণ শিবলিঙ্গ পূনরায় উঠাতে ব্যর্থ হন এবং মহাদেব এই মৈনাক শিখরেই অবস্থান গ্রহণ করেন। শ্রী শ্রী আদিনাথ এর আবিস্কার সর্ম্পকে স্থানীয়ভাবে একটি জনশ্রুতি রয়েছে। এলাকাবাসীর মতানুসারে এই তীর্থ আবিস্কৃত এবং মর্যাদা পায় নূর মোহাম্মদ শিকদার নামক একজন সচ্ছল মুসলিম ধর্মালম্বীর মাধ্যমে। তিনি লক্ষ্য করেন তার একটি গাভী হঠাৎ দুগ্ধদান বন্ধ করে। এ ঘটনায় তিনি রাখালের উপর সন্ধিহান হন। রাখাল বিষয়টির কারণ অণুসন্ধানে রাত্রি বেলায় গোয়ালঘরে গাভীটিকে পাহারা দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেখতে পায় গাভীটি গোয়ালঘর হতে বের হয়ে একটি কাল পাথরের উপর দাড়ায় এবং গাভীর স্তন হতে আপনা আপনি ঐ পাথরে দুধ পড়তে থাকে। দুধ পড়া শেষ হলে গাভীটি পূনরায় গোয়ালঘরে চলে যায়। রাখাল বিষয়টি নূর মোহাম্মদ শিকদার কে জানালে তিনি গুরুত্ব না দিয়ে গাভীটি বড় মহেশখালী নামক স্থানে সরিয়ে রাখেন। একদিন শিকদার স্বপ্নাদেশ পান গাভীটিকে সরিয়ে রাখলেও তার দুধ দেওয়া বন্ধ হবে না বরং সেখানে তাকে একটি মন্দির নির্মাণ ও হিন্দু জমিদারদের পুজোদানের বিষয়ে বলতে হবে। স্বপ্নানুসারে শিকদার সেখানে একটি মন্দির নির্মাণ করেন। মন্দিরের প্রধান পুরোহিতের মতানুসারে আদিনাথ মন্দিরই একমাত্র মন্দির যা, মুসলিম ধর্মালম্বী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত। মৈনাক শিখরেই আদিনাথ মন্দিরের পাশে অষ্টাভূজারূপী দেবী দুর্গার একটি মন্দির রয়েছে। জনশ্রুতি রয়েছে নূর মোহাম্মদ শিকদারই অষ্টাভূজাকে সদূর নেপাল থেকে এখানে এনে প্রতিষ্ঠিত করার স্বপ্নাদেশ পান। পরবর্তীতে নাগা সন্ন্যাসী নামক একজন সাধক ১৬১২ সালে নেপালের ষ্টেট মন্দির থেকে অষ্টাভূজাকে চুরি করে আনার সময় ধরা পড়ে জেলবণ্দি ও বিচারের সম্মুখীন হন। বিচারের পূর্ব রাত্রিতে সন্ন্যাসী যোগমায়াবলে মহাদেবের কৃপা সান্নিধ্য লাভ করেন। মহাদেব অভয় বাণী প্রদান করেন এবং বিচারকের প্রশ্নের প্রেক্ষিতে ইচ্ছামোতাবেক উত্তর দিতে বলেন। পরের দিন বিচারকালে বিচারক প্রথমে নেপালের রাজা এর নিকট মূর্তির রং জানতে চাইলে রাজা কষ্টি পাথরের মূর্তি কাল রং বলে বর্ননা দেন। একই প্রশ্ন সন্ন্যাসীকে করা হলে তিনি মূর্তির রং সাদা বলেন। পরবর্তীতে মূর্তি সকলের সম্মুখে উন্মোচন করে সাদা দেখা যায় এবং সন্ন্যাসীর পক্ষে রায় ঘোষণা করা হয়। রাজা প্রকৃত ঘটনা জানতে উদগ্রীব হলে সন্ন্যাসী তাকে বিস্তারিত বলেন। পরবর্তীতে রাজা যথাযথ মর্যাদার সহিত মৈনাক শিখরে শ্রী শ্রী আদিনাথ এর পাশে মন্দির নির্মাণ করে অষ্টভূজাকে প্রতিষ্ঠান করেন। মন্দির কমিটির তত্ত্বাবধায়কের মতে এখনও নেপাল সরকার মাঝে মধ্যে মন্দিরে যথাসাধ্য অণুদান দিয়ে থাকেন। মূল আদিনাথ ও অষ্টাভূজা মন্দিরের পাশেই ভৈরব ও রাধা গোবিন্দ এর মন্দির রয়েছে। পূজো-অর্চনাসম্পাদনা প্রতিদিনই নিয়ম মোতাবেক আদিনাথ, অষ্টাভূজা, ভৈরব ও রাধা গোবিন্দ এর মন্দিরে একই সময়ে পূজো-অর্চনা হয়ে থাকে। এছাড়া প্রতি বৎসর ফাল্গুনের শিব চতুর্দ্দশী তিথিতে পূজো-অর্চনা ও পক্ষকালব্যাপী মেলা হয়। এসময় পূণ্য সঞ্চয় ও মনস্কামনা পূরণার্থে উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান হতে আগত তীর্থ যাত্রীদের পদচারণায় মন্দির প্রাঙ্গণ মুখরিত থাকে। মন্দিরে বিরল প্রজাতির একটি পারিজাত ফুলগাছ রয়েছে। ভক্তগণ প্রতিনিয়ত মনস্কামনা পূরণার্থে মানত করে গাছে সূতা বেঁধে রেখে যান এবং কামনা পূর্ণ হলে সূতা খুলে পূজা অর্পণ করেন। মূল মন্দিরের পেছনের দিকে দুটি পুকুর রয়েছে।সুমুদ্র পৃষ্ঠ হতে প্রায় ২৮০ ফুট উচ্চতায় পুকুর দুটির অবস্থান হলেও এর জল কখনই শুকায় না। জনশ্রুতি রয়েছে দু্টি পুকুরের মধ্যে একটিতে স্নান করলে সকল রোগ দূর হয়। মন্দিরের ব্যবস্থাপনাসম্পাদনা মন্দিরের তত্ত্বা
Masud RanaMasud Rana
মহেশখালী দ্বীপ কক্সবাজার জেলার একটি পাহাড়ি দ্বীপ বা উপজেলা যা কক্সবাজার শহর থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার পশ্চিমে সাগরের মাঝে অবস্থিত। প্রায় ৩৬২ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের মহেশখালী উপজেলায় সোনাদিয়া, মাতারবাড়ি, ধলঘাটা নামে আরও ৩টি দ্বীপ রয়েছে। ১৮৫৪ সালে গড়ে ওঠা এই দ্বীপ পান, মাছ, শুটকি, চিংড়ি, লবণ ও মুক্তা উৎপাদনের কারনে সুনাম অর্জন করলেও এখানকার মূল আকর্ষন মিষ্টি পান। মহেশখালী এই মিষ্টি পানের জন্যে দেশ জুড়ে বিখ্যাত। এই ভিডিওতে আমি আপনাদের দেখাব, কক্সবাজার থেকে কিভাবে কম খরচে মহেশখালী যাবেন, কিভাবে অটো রিজার্ব করলে কম খরচে সারাদিন ঘুরতে পারবেন, আর কোথায় কোথায় ঘুরবেন। মোট কথা মহেশখালী ঘুরার সম্পুর্ন প্লান আপনি পেয়ে যাবেন আমার এই ভিডিওটি দেখলেই। মুলত দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে কক্সবাজার বেড়াতে আসা লোকজনই মহেশখালী ঘুরতে যায়, মহেশখালীতে ঘুরতে গিয়ে লোকজন সকালে গিয়ে বিকালের মধ্যে ফিরে আসে তাই ওখানে থাকার তেমন কোন ব্যাবস্থা নেই। ধারনা করা হয়, প্রায় ২০০ বছর পূর্বে বৌদ্ধ সেন মহেশ্বরের নাম অনুসারে এই স্থানটির নামকরণ হয় মহেশখালী। যদিও অনেকের মতে, শিবের অপর নাম মহেশ এবং এই শিবের নাম অনুসারে জায়গাটির নামকরণ করা হয়েছে মহেশখালী। মহেশখালী বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ। এই দ্বীপটি আবার ৩টি দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত। প্রতি বছরের ফাল্গুন মাসে এই দ্বীপে আয়োজন করা হয় আদিনাথ মেলা। বন্ধুরা চলুন প্রথমেই জেনে নেই মহেশখালী দ্বীপে আপনারা কিভাবে আসবেন। যাওয়ার উপায় মহেশখালী যেতে হলে আগে আপনাকে যেতে হবে কক্সবাজার। সড়কপথে ও আকাশপথে ঢাকা থেকে সরসরি কক্সবাজার যাওয়া যায়। তা ছাড়া সড়কপথে গ্রিন লাইন, সৌদিয়া, সোহাগ, হানিফ, ইত্যাদি সহ প্রায় সব পরিবহন সংস্থার ননএসি ও এসি বিলাসবহুল বাস চলাচল করে। ভাড়া ৮০০-২৭০০ টাকা। এ ছাড়া ঢাকা থেকে বাংলাদেশ বিমান, ইউনাইটেড এয়ার ও জিএমজি এয়ার, রিজেন্ট এয়ার ও নভো এয়ারের বিমানে সরাসরি যেতে পারেন কক্সবাজার। কক্সবাজার কলাতলী, সুগন্ধা বা লাবণী পয়েন্ট থেকেই রিকসা বা অটো ভাড়া নিবেন। যেখান থেকেই উঠেন না কেন বলবেন ৬ নং জেটি ঘাট যাবো। ৬ নং জেটি ঘাট আসার পর ২০ টাকা ঘাটের ফি দিয়ে ঘাটে প্রবেশ করবেন। ঘাটের পল্টুনে যাওয়ার সময় দুই পাশেই দেখবেন অনেক স্পিড বোট রাখা রয়েছে। আর পল্টুনে যাওয়ার রাস্তাটিও অনেক সুন্দর। পল্টুনে পৌছেই আশে পাশে চোখ বুলিয়ে নিবেন। দেখবেন প্রচুর লোকজন যাচ্ছে মহেশখালীতে। এখানে অনেক স্পিড বোট ও সমুদ্রে মাছ ধরার ছোট বড় ট্রলার দেখতে পাবেন। আপনারা যদি ছোট গ্রুপের হয়ে থাকেন তাহলে একটু অপেক্ষা করেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কিভাবে যাবেন। যাওয়ার দুটি উপায় আছে। এর মধ্যে একটি হলো স্পিড বোট আর অন্যটি হচ্ছে ট্রলার। ট্রলারে যেতে ভাড়া লাগবে ৬০ টাকা আর স্পিড বোটে ভাড়া লাগে ১১০ টাকা। এক্ষেত্রে আমি মনে করি আপনি চাইলে দুইটাতেই ভ্রমন করতে পারেন। যেমন যাওয়ার সময় ট্রলারে গেলেন আর আসার সময় স্পিড বোটে চলে আসলেন, তাহলে আপনার ট্রলার ভ্রমন ও হলো আবার স্পিডবোট ভ্রমনও হলো। ট্রলারে যেতে সময় লাগবে ৪৫ মিনিট আর স্পিডবোটে সময় লাগবে ১৫ মিনিট। ট্রলারে দেখলাম স্থানীয় লোকজনই বেশি যাচ্ছে। তাই আমি ঠিক করলাম যাওয়ার সময় ট্রলারে যাব আর আসার সময় স্পিডবোটে আসব। তাই ট্রলারেই ওঠে বসলাম। এখন আপনাকে ঠিক করতে হবে আপনি কোন ঘাটে যাবেন, আমি মনে করি আপনাদের নতুন ঘাট বা আদিনাথ মন্দিরের ঘাটে যাওয়াই ভাল হবে। তাহলে মহেশখালীতে যতগুলা স্পট আছে ঘুরার তা একই সিরিয়ালে পড়বে। ট্রলারে ওঠার কিছুক্ষন পর আমাদের ট্রলারটি ছাড়ল। আশেপাশে মাছ ধরার সুন্দর সুন্দর নৌকা দেখতে দেখতে সামনে এগিয়ে যেতে থাকলাম। কিছুদুর যাওয়ার পরে কিছু সু-উচ্চ বিল্ডিং দেখতে পেলাম। একজনের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম এগুলি সরকারি আশ্রয়কেন্দ্র। বিভিন্ন প্রাকুতিক দুর্যোগের সময় দুর্যোগ পুর্ন লোকজন এখানে এসে আশ্রয় নেয়। সমুদ্র ও আশেপাশে দেখতে দেখতে সামনে এগিয়ে যেতে থাকলাম। মহেশখালী যাবার মূল আকর্ষন কক্সবাজার থেকে স্পিডবোট বা ইঞ্জিন চালিত নৌকায় যাবার পথে আশেপাশের সৌন্দর্য। স্বচ্ছ নীল পানি আর আকাশ, পানিতে ভাসমান জঙ্গল মিলে এক অন্যরকম পরিস্থিতি সুষ্টিকরে। এরপর মাঝেমধ্যে মাছ ধরার বড়বড় ট্রলার চলাচল করে। অন্য কোথাও গেলে এমন দুশ্য দেখতে পাবেন না। এখানে দুটি জেটি রয়েছে। দুইটি জেটিই খুব সুন্দর। তবে তুলনামুলক ২য় জেটিটি অসাধারন সুন্দর। আমাদের বহন কারি নৌকাটি প্রথমে ১ নাম্বার জেটিতে লোকজন নামানোর জন্য স্টপেজ দিল। ওখানে লোকাল লোকজন দের নামিয়ে দিয়ে আবার রওনা দিল ২য় জেটিতে। ১ম জেটি থেকে ২য় জেটির দুরত্ব খুব বেশি না হওয়ায় আমরা অল্প সময়ের মধ্যেই ২য় জেটিতে পৌছে গেলাম। ২য় জেটি ঘাটটি বেশ উঁচু। সাগরের পানি বাড়লে যাতে জেটি ডুবে না যায়, সে জন্যই এত উঁচু। এখানে দাঁড়িয়ে প্রথমে কয়েক্ টি ছবি তুলে
See more posts
See more posts
hotel
Find your stay

Pet-friendly Hotels in Chattogram Division

Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.

The Adinath Temple, also known as the Adinath Mandir, is a significant religious site located in the picturesque town of Thirakoil in the Rangamati district of Bangladesh. It is dedicated to Lord Shiva, one of the principal deities in Hinduism. The temple holds immense religious importance for Hindu devotees, particularly those residing in the Chittagong Hill Tracts region. The Adinath Temple is renowned for its stunning architecture and serene surroundings. It features traditional Hindu architectural elements and is adorned with intricate carvings and sculptures, reflecting the rich cultural heritage of the area. The temple complex often attracts both pilgrims and tourists alike, seeking spiritual solace and cultural exploration. Devotees visit the Adinath Temple to offer prayers, seek blessings, and participate in various religious rituals and festivals, particularly during auspicious occasions dedicated to Lord Shiva. The temple also serves as a hub for cultural activities and gatherings, where devotees come together to celebrate festivals and engage in religious discourse. In addition to its religious significance, the Adinath Temple is set amidst the breathtaking natural beauty of the Chittagong Hill Tracts, adding to its allure as a tourist destination. Visitors can immerse themselves in the tranquility of the surroundings while exploring the temple complex and enjoying panoramic views of the surrounding landscape. Overall, the Adinath Temple stands as a symbol of spiritual devotion and cultural heritage, attracting devotees and tourists alike to experience its timeless beauty and religious significance.
Dipu Karmaker

Dipu Karmaker

hotel
Find your stay

Affordable Hotels in Chattogram Division

Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.

Get the Appoverlay
Get the AppOne tap to find yournext favorite spots!
অবস্থানসম্পাদনা কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার গোরকঘাটা ইউনিয়নের ঠাকুরতলা গ্রামে এই মন্দিরটি অবস্থিত, যা সমুদ্র-সমতল থেকে প্রায় ৮৫.৩ মিটার উঁচুতে। এই মন্দিরটি মৈনাক পাহাড়ের চূড়ায় নির্মিত, যা সমতল থেকে ৬৯টি সিঁড়ি ভেঙে উঠতে হয়।[১][২] আদিনাথের অপর নাম মহেশ। এই মহেশের নামানুসারে মহেশখালী। সংক্ষিপ্ত ইতিহাসসম্পাদনা আদিনাথের গোড়াপত্তন কয়েক হাজার বৎসর পূর্বে ত্রেতাযুগে। এর একটি ঐতিহাসিক সত্যতা রয়েছে যা হিন্দু ধর্মগ্রন্থ, রামায়ণ, পুরাণ ও ঐতিহাসিকদের বর্ণনা থেকে জানা যায়। ত্রেতাযুগে রাম-রাবণের যুদ্ধের কথা ধর্মগ্রন্থে পাওয়া যায়। রাবণ লঙ্কা যুদ্ধে রামের সঙ্গে জয়লাভের জন্য দেবাদিদেব মহাদেবের কাছে অমরত্ব বর প্রার্থনা করেন। মহাদেব এসময় কৈলাসে ধ্যানমগ্ন ছিলেন। তিনি রাবণের আরধনায় সন্তুষ্ট হয়ে তাকে অভীষ্ট সাধনে বর দান করেন এবং শর্ত দেন শিবরূপী উর্ধমুখী শিবলিঙ্গ কে কৈলাস হতে বহন করে লঙ্কায় নিয়ে যেতে হবে এবং পথিমধ্যে কোথাও রাখা যাবে না। যদি রাখা হয় তবে মহাদেব সেই স্থানেই অবস্থান নেবেন এবং রাবণের অভীষ্ট সাধন হবেনা। শর্তানুসারে রাবণ শিবলিঙ্গ বহন করে লঙ্কার উদ্দেশ্য গমন করেন তবে পথিমধ্যে প্রাকৃতিক কর্ম সম্পাদনের লক্ষ্যে বর্তমান মহেশখালীর মৈনাক পর্বতে থামতে বাধ্য হন। পরবর্তীতে শর্তানুসারে রাবণ শিবলিঙ্গ পূনরায় উঠাতে ব্যর্থ হন এবং মহাদেব এই মৈনাক শিখরেই অবস্থান গ্রহণ করেন। শ্রী শ্রী আদিনাথ এর আবিস্কার সর্ম্পকে স্থানীয়ভাবে একটি জনশ্রুতি রয়েছে। এলাকাবাসীর মতানুসারে এই তীর্থ আবিস্কৃত এবং মর্যাদা পায় নূর মোহাম্মদ শিকদার নামক একজন সচ্ছল মুসলিম ধর্মালম্বীর মাধ্যমে। তিনি লক্ষ্য করেন তার একটি গাভী হঠাৎ দুগ্ধদান বন্ধ করে। এ ঘটনায় তিনি রাখালের উপর সন্ধিহান হন। রাখাল বিষয়টির কারণ অণুসন্ধানে রাত্রি বেলায় গোয়ালঘরে গাভীটিকে পাহারা দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেখতে পায় গাভীটি গোয়ালঘর হতে বের হয়ে একটি কাল পাথরের উপর দাড়ায় এবং গাভীর স্তন হতে আপনা আপনি ঐ পাথরে দুধ পড়তে থাকে। দুধ পড়া শেষ হলে গাভীটি পূনরায় গোয়ালঘরে চলে যায়। রাখাল বিষয়টি নূর মোহাম্মদ শিকদার কে জানালে তিনি গুরুত্ব না দিয়ে গাভীটি বড় মহেশখালী নামক স্থানে সরিয়ে রাখেন। একদিন শিকদার স্বপ্নাদেশ পান গাভীটিকে সরিয়ে রাখলেও তার দুধ দেওয়া বন্ধ হবে না বরং সেখানে তাকে একটি মন্দির নির্মাণ ও হিন্দু জমিদারদের পুজোদানের বিষয়ে বলতে হবে। স্বপ্নানুসারে শিকদার সেখানে একটি মন্দির নির্মাণ করেন। মন্দিরের প্রধান পুরোহিতের মতানুসারে আদিনাথ মন্দিরই একমাত্র মন্দির যা, মুসলিম ধর্মালম্বী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত। মৈনাক শিখরেই আদিনাথ মন্দিরের পাশে অষ্টাভূজারূপী দেবী দুর্গার একটি মন্দির রয়েছে। জনশ্রুতি রয়েছে নূর মোহাম্মদ শিকদারই অষ্টাভূজাকে সদূর নেপাল থেকে এখানে এনে প্রতিষ্ঠিত করার স্বপ্নাদেশ পান। পরবর্তীতে নাগা সন্ন্যাসী নামক একজন সাধক ১৬১২ সালে নেপালের ষ্টেট মন্দির থেকে অষ্টাভূজাকে চুরি করে আনার সময় ধরা পড়ে জেলবণ্দি ও বিচারের সম্মুখীন হন। বিচারের পূর্ব রাত্রিতে সন্ন্যাসী যোগমায়াবলে মহাদেবের কৃপা সান্নিধ্য লাভ করেন। মহাদেব অভয় বাণী প্রদান করেন এবং বিচারকের প্রশ্নের প্রেক্ষিতে ইচ্ছামোতাবেক উত্তর দিতে বলেন। পরের দিন বিচারকালে বিচারক প্রথমে নেপালের রাজা এর নিকট মূর্তির রং জানতে চাইলে রাজা কষ্টি পাথরের মূর্তি কাল রং বলে বর্ননা দেন। একই প্রশ্ন সন্ন্যাসীকে করা হলে তিনি মূর্তির রং সাদা বলেন। পরবর্তীতে মূর্তি সকলের সম্মুখে উন্মোচন করে সাদা দেখা যায় এবং সন্ন্যাসীর পক্ষে রায় ঘোষণা করা হয়। রাজা প্রকৃত ঘটনা জানতে উদগ্রীব হলে সন্ন্যাসী তাকে বিস্তারিত বলেন। পরবর্তীতে রাজা যথাযথ মর্যাদার সহিত মৈনাক শিখরে শ্রী শ্রী আদিনাথ এর পাশে মন্দির নির্মাণ করে অষ্টভূজাকে প্রতিষ্ঠান করেন। মন্দির কমিটির তত্ত্বাবধায়কের মতে এখনও নেপাল সরকার মাঝে মধ্যে মন্দিরে যথাসাধ্য অণুদান দিয়ে থাকেন। মূল আদিনাথ ও অষ্টাভূজা মন্দিরের পাশেই ভৈরব ও রাধা গোবিন্দ এর মন্দির রয়েছে। পূজো-অর্চনাসম্পাদনা প্রতিদিনই নিয়ম মোতাবেক আদিনাথ, অষ্টাভূজা, ভৈরব ও রাধা গোবিন্দ এর মন্দিরে একই সময়ে পূজো-অর্চনা হয়ে থাকে। এছাড়া প্রতি বৎসর ফাল্গুনের শিব চতুর্দ্দশী তিথিতে পূজো-অর্চনা ও পক্ষকালব্যাপী মেলা হয়। এসময় পূণ্য সঞ্চয় ও মনস্কামনা পূরণার্থে উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান হতে আগত তীর্থ যাত্রীদের পদচারণায় মন্দির প্রাঙ্গণ মুখরিত থাকে। মন্দিরে বিরল প্রজাতির একটি পারিজাত ফুলগাছ রয়েছে। ভক্তগণ প্রতিনিয়ত মনস্কামনা পূরণার্থে মানত করে গাছে সূতা বেঁধে রেখে যান এবং কামনা পূর্ণ হলে সূতা খুলে পূজা অর্পণ করেন। মূল মন্দিরের পেছনের দিকে দুটি পুকুর রয়েছে।সুমুদ্র পৃষ্ঠ হতে প্রায় ২৮০ ফুট উচ্চতায় পুকুর দুটির অবস্থান হলেও এর জল কখনই শুকায় না। জনশ্রুতি রয়েছে দু্টি পুকুরের মধ্যে একটিতে স্নান করলে সকল রোগ দূর হয়। মন্দিরের ব্যবস্থাপনাসম্পাদনা মন্দিরের তত্ত্বা
Shahriar Sakhawat Tahin

Shahriar Sakhawat Tahin

hotel
Find your stay

The Coolest Hotels You Haven't Heard Of (Yet)

Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.

hotel
Find your stay

Trending Stays Worth the Hype in Chattogram Division

Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.

মহেশখালী দ্বীপ কক্সবাজার জেলার একটি পাহাড়ি দ্বীপ বা উপজেলা যা কক্সবাজার শহর থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার পশ্চিমে সাগরের মাঝে অবস্থিত। প্রায় ৩৬২ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের মহেশখালী উপজেলায় সোনাদিয়া, মাতারবাড়ি, ধলঘাটা নামে আরও ৩টি দ্বীপ রয়েছে। ১৮৫৪ সালে গড়ে ওঠা এই দ্বীপ পান, মাছ, শুটকি, চিংড়ি, লবণ ও মুক্তা উৎপাদনের কারনে সুনাম অর্জন করলেও এখানকার মূল আকর্ষন মিষ্টি পান। মহেশখালী এই মিষ্টি পানের জন্যে দেশ জুড়ে বিখ্যাত। এই ভিডিওতে আমি আপনাদের দেখাব, কক্সবাজার থেকে কিভাবে কম খরচে মহেশখালী যাবেন, কিভাবে অটো রিজার্ব করলে কম খরচে সারাদিন ঘুরতে পারবেন, আর কোথায় কোথায় ঘুরবেন। মোট কথা মহেশখালী ঘুরার সম্পুর্ন প্লান আপনি পেয়ে যাবেন আমার এই ভিডিওটি দেখলেই। মুলত দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে কক্সবাজার বেড়াতে আসা লোকজনই মহেশখালী ঘুরতে যায়, মহেশখালীতে ঘুরতে গিয়ে লোকজন সকালে গিয়ে বিকালের মধ্যে ফিরে আসে তাই ওখানে থাকার তেমন কোন ব্যাবস্থা নেই। ধারনা করা হয়, প্রায় ২০০ বছর পূর্বে বৌদ্ধ সেন মহেশ্বরের নাম অনুসারে এই স্থানটির নামকরণ হয় মহেশখালী। যদিও অনেকের মতে, শিবের অপর নাম মহেশ এবং এই শিবের নাম অনুসারে জায়গাটির নামকরণ করা হয়েছে মহেশখালী। মহেশখালী বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ। এই দ্বীপটি আবার ৩টি দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত। প্রতি বছরের ফাল্গুন মাসে এই দ্বীপে আয়োজন করা হয় আদিনাথ মেলা। বন্ধুরা চলুন প্রথমেই জেনে নেই মহেশখালী দ্বীপে আপনারা কিভাবে আসবেন। যাওয়ার উপায় মহেশখালী যেতে হলে আগে আপনাকে যেতে হবে কক্সবাজার। সড়কপথে ও আকাশপথে ঢাকা থেকে সরসরি কক্সবাজার যাওয়া যায়। তা ছাড়া সড়কপথে গ্রিন লাইন, সৌদিয়া, সোহাগ, হানিফ, ইত্যাদি সহ প্রায় সব পরিবহন সংস্থার ননএসি ও এসি বিলাসবহুল বাস চলাচল করে। ভাড়া ৮০০-২৭০০ টাকা। এ ছাড়া ঢাকা থেকে বাংলাদেশ বিমান, ইউনাইটেড এয়ার ও জিএমজি এয়ার, রিজেন্ট এয়ার ও নভো এয়ারের বিমানে সরাসরি যেতে পারেন কক্সবাজার। কক্সবাজার কলাতলী, সুগন্ধা বা লাবণী পয়েন্ট থেকেই রিকসা বা অটো ভাড়া নিবেন। যেখান থেকেই উঠেন না কেন বলবেন ৬ নং জেটি ঘাট যাবো। ৬ নং জেটি ঘাট আসার পর ২০ টাকা ঘাটের ফি দিয়ে ঘাটে প্রবেশ করবেন। ঘাটের পল্টুনে যাওয়ার সময় দুই পাশেই দেখবেন অনেক স্পিড বোট রাখা রয়েছে। আর পল্টুনে যাওয়ার রাস্তাটিও অনেক সুন্দর। পল্টুনে পৌছেই আশে পাশে চোখ বুলিয়ে নিবেন। দেখবেন প্রচুর লোকজন যাচ্ছে মহেশখালীতে। এখানে অনেক স্পিড বোট ও সমুদ্রে মাছ ধরার ছোট বড় ট্রলার দেখতে পাবেন। আপনারা যদি ছোট গ্রুপের হয়ে থাকেন তাহলে একটু অপেক্ষা করেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কিভাবে যাবেন। যাওয়ার দুটি উপায় আছে। এর মধ্যে একটি হলো স্পিড বোট আর অন্যটি হচ্ছে ট্রলার। ট্রলারে যেতে ভাড়া লাগবে ৬০ টাকা আর স্পিড বোটে ভাড়া লাগে ১১০ টাকা। এক্ষেত্রে আমি মনে করি আপনি চাইলে দুইটাতেই ভ্রমন করতে পারেন। যেমন যাওয়ার সময় ট্রলারে গেলেন আর আসার সময় স্পিড বোটে চলে আসলেন, তাহলে আপনার ট্রলার ভ্রমন ও হলো আবার স্পিডবোট ভ্রমনও হলো। ট্রলারে যেতে সময় লাগবে ৪৫ মিনিট আর স্পিডবোটে সময় লাগবে ১৫ মিনিট। ট্রলারে দেখলাম স্থানীয় লোকজনই বেশি যাচ্ছে। তাই আমি ঠিক করলাম যাওয়ার সময় ট্রলারে যাব আর আসার সময় স্পিডবোটে আসব। তাই ট্রলারেই ওঠে বসলাম। এখন আপনাকে ঠিক করতে হবে আপনি কোন ঘাটে যাবেন, আমি মনে করি আপনাদের নতুন ঘাট বা আদিনাথ মন্দিরের ঘাটে যাওয়াই ভাল হবে। তাহলে মহেশখালীতে যতগুলা স্পট আছে ঘুরার তা একই সিরিয়ালে পড়বে। ট্রলারে ওঠার কিছুক্ষন পর আমাদের ট্রলারটি ছাড়ল। আশেপাশে মাছ ধরার সুন্দর সুন্দর নৌকা দেখতে দেখতে সামনে এগিয়ে যেতে থাকলাম। কিছুদুর যাওয়ার পরে কিছু সু-উচ্চ বিল্ডিং দেখতে পেলাম। একজনের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম এগুলি সরকারি আশ্রয়কেন্দ্র। বিভিন্ন প্রাকুতিক দুর্যোগের সময় দুর্যোগ পুর্ন লোকজন এখানে এসে আশ্রয় নেয়। সমুদ্র ও আশেপাশে দেখতে দেখতে সামনে এগিয়ে যেতে থাকলাম। মহেশখালী যাবার মূল আকর্ষন কক্সবাজার থেকে স্পিডবোট বা ইঞ্জিন চালিত নৌকায় যাবার পথে আশেপাশের সৌন্দর্য। স্বচ্ছ নীল পানি আর আকাশ, পানিতে ভাসমান জঙ্গল মিলে এক অন্যরকম পরিস্থিতি সুষ্টিকরে। এরপর মাঝেমধ্যে মাছ ধরার বড়বড় ট্রলার চলাচল করে। অন্য কোথাও গেলে এমন দুশ্য দেখতে পাবেন না। এখানে দুটি জেটি রয়েছে। দুইটি জেটিই খুব সুন্দর। তবে তুলনামুলক ২য় জেটিটি অসাধারন সুন্দর। আমাদের বহন কারি নৌকাটি প্রথমে ১ নাম্বার জেটিতে লোকজন নামানোর জন্য স্টপেজ দিল। ওখানে লোকাল লোকজন দের নামিয়ে দিয়ে আবার রওনা দিল ২য় জেটিতে। ১ম জেটি থেকে ২য় জেটির দুরত্ব খুব বেশি না হওয়ায় আমরা অল্প সময়ের মধ্যেই ২য় জেটিতে পৌছে গেলাম। ২য় জেটি ঘাটটি বেশ উঁচু। সাগরের পানি বাড়লে যাতে জেটি ডুবে না যায়, সে জন্যই এত উঁচু। এখানে দাঁড়িয়ে প্রথমে কয়েক্ টি ছবি তুলে
Masud Rana

Masud Rana

See more posts
See more posts