HTML SitemapExplore
logo
Find Things to DoFind The Best Restaurants

Nagarpur Zamidar Bari — Attraction in Dhaka Division

Name
Nagarpur Zamidar Bari
Description
Nearby attractions
Nearby restaurants
Nearby hotels
Related posts
Keywords
Nagarpur Zamidar Bari tourism.Nagarpur Zamidar Bari hotels.Nagarpur Zamidar Bari bed and breakfast. flights to Nagarpur Zamidar Bari.Nagarpur Zamidar Bari attractions.Nagarpur Zamidar Bari restaurants.Nagarpur Zamidar Bari travel.Nagarpur Zamidar Bari travel guide.Nagarpur Zamidar Bari travel blog.Nagarpur Zamidar Bari pictures.Nagarpur Zamidar Bari photos.Nagarpur Zamidar Bari travel tips.Nagarpur Zamidar Bari maps.Nagarpur Zamidar Bari things to do.
Nagarpur Zamidar Bari things to do, attractions, restaurants, events info and trip planning
Nagarpur Zamidar Bari
BangladeshDhaka DivisionNagarpur Zamidar Bari

Basic Info

Nagarpur Zamidar Bari

3V3F+CXF, Nagarpur, Bangladesh
4.4(116)
Open 24 hours
Save
spot

Ratings & Description

Info

Cultural
Family friendly
attractions: , restaurants:
logoLearn more insights from Wanderboat AI.

Plan your stay

hotel
Pet-friendly Hotels in Dhaka Division
Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.
hotel
Affordable Hotels in Dhaka Division
Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.
hotel
The Coolest Hotels You Haven't Heard Of (Yet)
Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.
hotel
Trending Stays Worth the Hype in Dhaka Division
Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.

Reviews

Get the Appoverlay
Get the AppOne tap to find yournext favorite spots!
Wanderboat LogoWanderboat

Your everyday Al companion for getaway ideas

CompanyAbout Us
InformationAI Trip PlannerSitemap
SocialXInstagramTiktokLinkedin
LegalTerms of ServicePrivacy Policy

Get the app

© 2025 Wanderboat. All rights reserved.
logo

Posts

Shahariar IslamShahariar Islam
কলকাতার আদলে এক নগর গড়তে চেয়েছিলো(নাগরপুর জমিদার বাড়ি) নাগরপুর,টাঙ্গাইল। নাগরপুর জমিদার বাড়ি বলতে আমি যা জেনেছি বা যা শুনেছি তা হলো নাগরপুর মহিলা কলেজের আওতায় দু তিনটে ভবন আছে শুধু আর কিছুই নাই যাইহোক কলেজের ভিতর নাকি প্রবেশ নিষেধ কিন্তু আমাদের সাথে পরিচিত কয়েকজন স্থানীয় তুষার ভাইর পরিচিত বন্ধুরা যোগ দেওয়ায় আমাদের জন্য বড় একটা সুযোগ তৈরি হলো। স্থানীয় থাকার কারনে ভিতরে ঢুকতে কোন রকম কোন ঝামেলা হয় নাই, জমিদার বাড়ির মূল রাজভবনটি বর্তমানে মহিলা কলেজের আওতায় এখন এবং এর পাশেই আরো ২ টি পুরাতন ভবন আছে একটা হলো জমিদার বাড়ির জলসা ঘর।যেই জলসা ঘরের জৌলুশ এখনো পুরোপুরি বিলীন হয়ে যাইনি।সুউচ্চ জলসঘরটি প্রমাণ করে এই জমিদার বাড়ির জৌলুশ কতদূর ছিলো।কত উচ্চ পর্যায়ের ছিলো এদের আকাঙ্গা,কত বাইজি নেচেছে এখানে তার কোন হয়তো হিসেব নাই। এই জমিদার বাড়িটি একটি বিশাল এলাকাজুড়ে অবস্থিত (প্রায় ৫৪ একর)। জমিদার যদুনাথ চৌধুরী ছিলেন এর প্রতিষ্ঠাতা।যদিও আমি এই তিনটি ভবন বাদে আর কিছুই দেখতে পাচ্ছি না।কিন্তু জমিদার বাড়ির বিশাল এরিয়া যে কলেজের পিছনের অংশে তখনও আমার তা অজানা। তুষার ভাই সহ বাকিরা এই জমিদার বাড়িতে বহুবার এসেছে কিন্তু এই জমিদার বাড়ি সম্পর্কে তাদের ধারণা শূন্য থেকে হয়তো একটু বেশি তাই তারা ইতিহাস শোনার জন্য অপেক্ষমান। ঊনবিংশ শতাব্দীর কথা তখন ব্রিটিশদের শাসন চলছে ভারতীয় উপমহাদেশে,ইতিহাস থেকে যতটুকু তথ্য পাওয়া যায় তা হলো সুবিদ্ধা-খাঁ-র সূত্র ধরেই চৌধুরী বংশ নাগরপুরে জমিদারী শুরু করেন। চৌধুরী বংশের প্রথম পুরুষ যদুনাথ চৌধুরী। তাদের বংশক্রমে দেখা যায় – এমন তার তিন ছেলেঃউপেন্দ্র মোহন চৌধুরী, জগদীন্দ্র মোহন চৌধুরী, শশাঙ্ক মোহন চৌধুরী । নাগরপুরের পূর্ব দিকে ধলেশ্বরী এবং পশ্চিম পাশ ঘেষে আছে যমুনা নদী।একসময় এই যমুনা নদীর মাধ্যমে নাগরপুর এলাকার সাথে সরাসরি কলকাতার ব্যবসায়িক যোগাযোগ ছিল।কলকাতা এই শব্দটা মনে রাইখেন সবাই কারন এই বাড়ির সাথে কলকাতা ব্যাপারটা অনেকবার আসবে। যাইহোক নদী তীরবর্তী এলাকা হওয়ার কারনে এখানে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ধরণের ব্যবসা।এসব বলতে বলতে আমি বলে উঠলাম মন্ত্রী বর্গ সবাই হাটা শুরু করুন (কাল্পনিক) আসলে ইতিহাস এভাবে বলা যায় না,তুষার ভাই যখন বলছে এই জমিদার বাড়ির পিছনে আরো অনেক কিছু আছে তখন থেকেই আমার মন আনচান করতেছে।কখন আমি সেসবের দর্শন পাবো। এখন যা দেখছি তা দেখে নিজেই তাজ্জব হয়ে গেছি। কলেজ থেকে বের হয়েই পাশের গলিতে ঢুকে পরলাম, আর এ গলিতেই রয়েছে রাজবাড়ীর আরো ১০/১২ টি ভবন যার ৬/৭ টি অনেক বড় ৩/৪ তলা করে এবং প্রায় ভবনেই মানুষ বাস করে। রাস্তা দিয়ে ঢুকলেই সামনে পরবে একটা পরিত্যক্ত মন্দির ঘর, এরপাশে রয়েছে আরো একটি পরিত্যক্ত ঘর। এই জমিদার বাড়িতে ঢুকার সময় আমি এই বাড়ি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি এখন সবই তো হাতের মুঠোয়। বৃটিশ সরকার উপেন্দ্র মোহন চৌধুরীর বড় ছেলে সতীশ চন্দ্র রায় চৌধুরীকে সাধারণ জনগোষ্ঠীর জন্যে বিভিন্ন মুখীন সেবামূলক কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ রায় বাহাদুর খেতাবে ভূষিত করে।তিনি যখন রায় বাহাদুর খেতাবে ভূষিত হন তখন তিনি এই নাগরপুরকে কলকাতার মত একটা নগর কলকাতা করতে চাচ্ছিলনে। পুরো নাগরপুরকে সাজাতে চেয়েছিলনে কলকাতার আদলে। আমরা এখন আছি নাগরপুর নগরে,আধুনিক এক নগর যা আজ ভৌতিক এক নগরে রুপান্তরিত হয়েছে।দেশভাগের করুণ পরিনাম এই নাগরপুরের।তুষার ভাই রাত জেগে তো বহু ফুটবল ম্যাচ দেখেছেন,কলকাতার ইষ্ট বেঙ্গলের নাম তো শুনেছেন।সেই ইস্ট বেঙ্গলের সাথে এই পরিবারের সম্পর্ক কিন্তু খুবই ঘনিষ্ট। আমার এই তথ্য জেনে তুষার ভাই তো অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে- উপেন্দ্র মোহন চৌধুরীর ছোট ছেলে মানে সতীশ চন্দ্র রায় চৌধুরীর ভাই অপেক্ষাকৃত পাশ্চাত্য সংস্কৃতিঘেষা। তিনি ছিলেন অনেকের চেয়ে সৌখিন প্রকৃতির মানুষ।তিনি ছিলেন খুব ক্রীড়ামোদী।তিনিই ছিলেন ইষ্ট বেঙ্গল ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারী। এখন কোনটা কি ভবন ছিলো তা বলা দায়,এখন প্রায় ভবন দখলদারদের কবলে চলে গেছে যেসব ভবব দখলদারদের কবলে যায়নি তারা তাদের ভগ্ন দেহের ধ্বংসের দিনক্ষণ গুনছে নিয়মিত। পাশ্চত্য এবং মোঘল সংস্কৃতির মিশ্রনে এক অপূর্ব নান্দনিক সৌন্দর্যে নির্মিত এই বৈঠকখানা বিল্ডিং এর উপরে ছিল নহবতখানা। যারা এখান বসবাস করে তারা স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় এখানে বসবাস করেন,আমাদের ছাদে উঠার অনুমতি ছিলো। তিনতলা দুটি ভবনের ছাদের আমরা উঠলাম সেখান থেকে আশপাশের সবগুলো ভবন দেখলাম কি দারুণ এক নগর ছিলো।ব্রিটিশ এবং মোঘল স্থাপত্য মিশেলে এসব বাড়িঘর নির্মাণ করা হয়েছিলো। কলকাতার স্বাদ প্রত্যেকটা বাড়িতে নিহিত রয়েছে,কিন্তু কি রাখে কার খোজ?আজ এসব সবই যে দখল হয়ে গেছে। চৌধূরীবাড়ীর অন্যান্য স্থাপনা ঝুলন দালান: প্রাচীন ভারতে বিভিন্ন শিল্প কর্মে মন্ডিত চৌধুরী বংশের নিত্যদিনের পূজা অনুষ্ঠান হত এই ঝুলন দালানে। বিশেষ করে বছরে শ্রাবনের জ্যোৎস্না তিথিতে সেখানে ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদির পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের নাটক, যাত্রা মঞ্চায়িত হত - বোহেমিয়ান ফয়সাল
rezaul karim nomanrezaul karim noman
Nagarpur Zamindar Bari, located in Tangail, Bangladesh, is a historical mansion that exemplifies the architectural and cultural heritage of the Bengali zamindari system. The mansion blends Mughal and colonial styles, featuring ornate decorations, expansive courtyards, and intricate carvings. Once a hub of social and cultural activities, it reflects the lifestyle and influence of the zamindars during the British colonial period. Though currently in a state of gradual decay, the estate remains a significant tourist attraction, drawing visitors interested in its historical and architectural grandeur. Efforts are ongoing to preserve and restore this important cultural landmark.
Chironjeeb DasChironjeeb Das
This zamidar bari is also a great historical leftover. It’s in good condition till present. But government is using this historical place as ❝Girls Degree College❞!! Tourist has to return back without visiting inside of this place. This is not acceptable 😡😡😡. A historical place should be preseved as tourist spot, not as any working place. Government should make it as musieum for tourists.
See more posts
See more posts
hotel
Find your stay

Pet-friendly Hotels in Dhaka Division

Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.

কলকাতার আদলে এক নগর গড়তে চেয়েছিলো(নাগরপুর জমিদার বাড়ি) নাগরপুর,টাঙ্গাইল। নাগরপুর জমিদার বাড়ি বলতে আমি যা জেনেছি বা যা শুনেছি তা হলো নাগরপুর মহিলা কলেজের আওতায় দু তিনটে ভবন আছে শুধু আর কিছুই নাই যাইহোক কলেজের ভিতর নাকি প্রবেশ নিষেধ কিন্তু আমাদের সাথে পরিচিত কয়েকজন স্থানীয় তুষার ভাইর পরিচিত বন্ধুরা যোগ দেওয়ায় আমাদের জন্য বড় একটা সুযোগ তৈরি হলো। স্থানীয় থাকার কারনে ভিতরে ঢুকতে কোন রকম কোন ঝামেলা হয় নাই, জমিদার বাড়ির মূল রাজভবনটি বর্তমানে মহিলা কলেজের আওতায় এখন এবং এর পাশেই আরো ২ টি পুরাতন ভবন আছে একটা হলো জমিদার বাড়ির জলসা ঘর।যেই জলসা ঘরের জৌলুশ এখনো পুরোপুরি বিলীন হয়ে যাইনি।সুউচ্চ জলসঘরটি প্রমাণ করে এই জমিদার বাড়ির জৌলুশ কতদূর ছিলো।কত উচ্চ পর্যায়ের ছিলো এদের আকাঙ্গা,কত বাইজি নেচেছে এখানে তার কোন হয়তো হিসেব নাই। এই জমিদার বাড়িটি একটি বিশাল এলাকাজুড়ে অবস্থিত (প্রায় ৫৪ একর)। জমিদার যদুনাথ চৌধুরী ছিলেন এর প্রতিষ্ঠাতা।যদিও আমি এই তিনটি ভবন বাদে আর কিছুই দেখতে পাচ্ছি না।কিন্তু জমিদার বাড়ির বিশাল এরিয়া যে কলেজের পিছনের অংশে তখনও আমার তা অজানা। তুষার ভাই সহ বাকিরা এই জমিদার বাড়িতে বহুবার এসেছে কিন্তু এই জমিদার বাড়ি সম্পর্কে তাদের ধারণা শূন্য থেকে হয়তো একটু বেশি তাই তারা ইতিহাস শোনার জন্য অপেক্ষমান। ঊনবিংশ শতাব্দীর কথা তখন ব্রিটিশদের শাসন চলছে ভারতীয় উপমহাদেশে,ইতিহাস থেকে যতটুকু তথ্য পাওয়া যায় তা হলো সুবিদ্ধা-খাঁ-র সূত্র ধরেই চৌধুরী বংশ নাগরপুরে জমিদারী শুরু করেন। চৌধুরী বংশের প্রথম পুরুষ যদুনাথ চৌধুরী। তাদের বংশক্রমে দেখা যায় – এমন তার তিন ছেলেঃউপেন্দ্র মোহন চৌধুরী, জগদীন্দ্র মোহন চৌধুরী, শশাঙ্ক মোহন চৌধুরী । নাগরপুরের পূর্ব দিকে ধলেশ্বরী এবং পশ্চিম পাশ ঘেষে আছে যমুনা নদী।একসময় এই যমুনা নদীর মাধ্যমে নাগরপুর এলাকার সাথে সরাসরি কলকাতার ব্যবসায়িক যোগাযোগ ছিল।কলকাতা এই শব্দটা মনে রাইখেন সবাই কারন এই বাড়ির সাথে কলকাতা ব্যাপারটা অনেকবার আসবে। যাইহোক নদী তীরবর্তী এলাকা হওয়ার কারনে এখানে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ধরণের ব্যবসা।এসব বলতে বলতে আমি বলে উঠলাম মন্ত্রী বর্গ সবাই হাটা শুরু করুন (কাল্পনিক) আসলে ইতিহাস এভাবে বলা যায় না,তুষার ভাই যখন বলছে এই জমিদার বাড়ির পিছনে আরো অনেক কিছু আছে তখন থেকেই আমার মন আনচান করতেছে।কখন আমি সেসবের দর্শন পাবো। এখন যা দেখছি তা দেখে নিজেই তাজ্জব হয়ে গেছি। কলেজ থেকে বের হয়েই পাশের গলিতে ঢুকে পরলাম, আর এ গলিতেই রয়েছে রাজবাড়ীর আরো ১০/১২ টি ভবন যার ৬/৭ টি অনেক বড় ৩/৪ তলা করে এবং প্রায় ভবনেই মানুষ বাস করে। রাস্তা দিয়ে ঢুকলেই সামনে পরবে একটা পরিত্যক্ত মন্দির ঘর, এরপাশে রয়েছে আরো একটি পরিত্যক্ত ঘর। এই জমিদার বাড়িতে ঢুকার সময় আমি এই বাড়ি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি এখন সবই তো হাতের মুঠোয়। বৃটিশ সরকার উপেন্দ্র মোহন চৌধুরীর বড় ছেলে সতীশ চন্দ্র রায় চৌধুরীকে সাধারণ জনগোষ্ঠীর জন্যে বিভিন্ন মুখীন সেবামূলক কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ রায় বাহাদুর খেতাবে ভূষিত করে।তিনি যখন রায় বাহাদুর খেতাবে ভূষিত হন তখন তিনি এই নাগরপুরকে কলকাতার মত একটা নগর কলকাতা করতে চাচ্ছিলনে। পুরো নাগরপুরকে সাজাতে চেয়েছিলনে কলকাতার আদলে। আমরা এখন আছি নাগরপুর নগরে,আধুনিক এক নগর যা আজ ভৌতিক এক নগরে রুপান্তরিত হয়েছে।দেশভাগের করুণ পরিনাম এই নাগরপুরের।তুষার ভাই রাত জেগে তো বহু ফুটবল ম্যাচ দেখেছেন,কলকাতার ইষ্ট বেঙ্গলের নাম তো শুনেছেন।সেই ইস্ট বেঙ্গলের সাথে এই পরিবারের সম্পর্ক কিন্তু খুবই ঘনিষ্ট। আমার এই তথ্য জেনে তুষার ভাই তো অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে- উপেন্দ্র মোহন চৌধুরীর ছোট ছেলে মানে সতীশ চন্দ্র রায় চৌধুরীর ভাই অপেক্ষাকৃত পাশ্চাত্য সংস্কৃতিঘেষা। তিনি ছিলেন অনেকের চেয়ে সৌখিন প্রকৃতির মানুষ।তিনি ছিলেন খুব ক্রীড়ামোদী।তিনিই ছিলেন ইষ্ট বেঙ্গল ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারী। এখন কোনটা কি ভবন ছিলো তা বলা দায়,এখন প্রায় ভবন দখলদারদের কবলে চলে গেছে যেসব ভবব দখলদারদের কবলে যায়নি তারা তাদের ভগ্ন দেহের ধ্বংসের দিনক্ষণ গুনছে নিয়মিত। পাশ্চত্য এবং মোঘল সংস্কৃতির মিশ্রনে এক অপূর্ব নান্দনিক সৌন্দর্যে নির্মিত এই বৈঠকখানা বিল্ডিং এর উপরে ছিল নহবতখানা। যারা এখান বসবাস করে তারা স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় এখানে বসবাস করেন,আমাদের ছাদে উঠার অনুমতি ছিলো। তিনতলা দুটি ভবনের ছাদের আমরা উঠলাম সেখান থেকে আশপাশের সবগুলো ভবন দেখলাম কি দারুণ এক নগর ছিলো।ব্রিটিশ এবং মোঘল স্থাপত্য মিশেলে এসব বাড়িঘর নির্মাণ করা হয়েছিলো। কলকাতার স্বাদ প্রত্যেকটা বাড়িতে নিহিত রয়েছে,কিন্তু কি রাখে কার খোজ?আজ এসব সবই যে দখল হয়ে গেছে। চৌধূরীবাড়ীর অন্যান্য স্থাপনা ঝুলন দালান: প্রাচীন ভারতে বিভিন্ন শিল্প কর্মে মন্ডিত চৌধুরী বংশের নিত্যদিনের পূজা অনুষ্ঠান হত এই ঝুলন দালানে। বিশেষ করে বছরে শ্রাবনের জ্যোৎস্না তিথিতে সেখানে ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদির পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের নাটক, যাত্রা মঞ্চায়িত হত - বোহেমিয়ান ফয়সাল
Shahariar Islam

Shahariar Islam

hotel
Find your stay

Affordable Hotels in Dhaka Division

Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.

Get the Appoverlay
Get the AppOne tap to find yournext favorite spots!
Nagarpur Zamindar Bari, located in Tangail, Bangladesh, is a historical mansion that exemplifies the architectural and cultural heritage of the Bengali zamindari system. The mansion blends Mughal and colonial styles, featuring ornate decorations, expansive courtyards, and intricate carvings. Once a hub of social and cultural activities, it reflects the lifestyle and influence of the zamindars during the British colonial period. Though currently in a state of gradual decay, the estate remains a significant tourist attraction, drawing visitors interested in its historical and architectural grandeur. Efforts are ongoing to preserve and restore this important cultural landmark.
rezaul karim noman

rezaul karim noman

hotel
Find your stay

The Coolest Hotels You Haven't Heard Of (Yet)

Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.

hotel
Find your stay

Trending Stays Worth the Hype in Dhaka Division

Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.

This zamidar bari is also a great historical leftover. It’s in good condition till present. But government is using this historical place as ❝Girls Degree College❞!! Tourist has to return back without visiting inside of this place. This is not acceptable 😡😡😡. A historical place should be preseved as tourist spot, not as any working place. Government should make it as musieum for tourists.
Chironjeeb Das

Chironjeeb Das

See more posts
See more posts

Reviews of Nagarpur Zamidar Bari

4.4
(116)
avatar
2.0
2y

কলকাতার আদলে এক নগর গড়তে চেয়েছিলো(নাগরপুর জমিদার বাড়ি) নাগরপুর,টাঙ্গাইল। নাগরপুর জমিদার বাড়ি বলতে আমি যা জেনেছি বা যা শুনেছি তা হলো নাগরপুর মহিলা কলেজের আওতায় দু তিনটে ভবন আছে শুধু আর কিছুই নাই যাইহোক কলেজের ভিতর নাকি প্রবেশ নিষেধ কিন্তু আমাদের সাথে পরিচিত কয়েকজন স্থানীয় তুষার ভাইর পরিচিত বন্ধুরা যোগ দেওয়ায় আমাদের জন্য বড় একটা সুযোগ তৈরি হলো। স্থানীয় থাকার কারনে ভিতরে ঢুকতে কোন রকম কোন ঝামেলা হয় নাই, জমিদার বাড়ির মূল রাজভবনটি বর্তমানে মহিলা কলেজের আওতায় এখন এবং এর পাশেই আরো ২ টি পুরাতন ভবন আছে একটা হলো জমিদার বাড়ির জলসা ঘর।যেই জলসা ঘরের জৌলুশ এখনো পুরোপুরি বিলীন হয়ে যাইনি।সুউচ্চ জলসঘরটি প্রমাণ করে এই জমিদার বাড়ির জৌলুশ কতদূর ছিলো।কত উচ্চ পর্যায়ের ছিলো এদের আকাঙ্গা,কত বাইজি নেচেছে এখানে তার কোন হয়তো হিসেব নাই। এই জমিদার বাড়িটি একটি বিশাল এলাকাজুড়ে অবস্থিত (প্রায় ৫৪ একর)। জমিদার যদুনাথ চৌধুরী ছিলেন এর প্রতিষ্ঠাতা।যদিও আমি এই তিনটি ভবন বাদে আর কিছুই দেখতে পাচ্ছি না।কিন্তু জমিদার বাড়ির বিশাল এরিয়া যে কলেজের পিছনের অংশে তখনও আমার তা অজানা। তুষার ভাই সহ বাকিরা এই জমিদার বাড়িতে বহুবার এসেছে কিন্তু এই জমিদার বাড়ি সম্পর্কে তাদের ধারণা শূন্য থেকে হয়তো একটু বেশি তাই তারা ইতিহাস শোনার জন্য অপেক্ষমান। ঊনবিংশ শতাব্দীর কথা তখন ব্রিটিশদের শাসন চলছে ভারতীয় উপমহাদেশে,ইতিহাস থেকে যতটুকু তথ্য পাওয়া যায় তা হলো সুবিদ্ধা-খাঁ-র সূত্র ধরেই চৌধুরী বংশ নাগরপুরে জমিদারী শুরু করেন। চৌধুরী বংশের প্রথম পুরুষ যদুনাথ চৌধুরী। তাদের বংশক্রমে দেখা যায় – এমন তার তিন ছেলেঃউপেন্দ্র মোহন চৌধুরী, জগদীন্দ্র মোহন চৌধুরী, শশাঙ্ক মোহন চৌধুরী । নাগরপুরের পূর্ব দিকে ধলেশ্বরী এবং পশ্চিম পাশ ঘেষে আছে যমুনা নদী।একসময় এই যমুনা নদীর মাধ্যমে নাগরপুর এলাকার সাথে সরাসরি কলকাতার ব্যবসায়িক যোগাযোগ ছিল।কলকাতা এই শব্দটা মনে রাইখেন সবাই কারন এই বাড়ির সাথে কলকাতা ব্যাপারটা অনেকবার আসবে। যাইহোক নদী তীরবর্তী এলাকা হওয়ার কারনে এখানে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ধরণের ব্যবসা।এসব বলতে বলতে আমি বলে উঠলাম মন্ত্রী বর্গ সবাই হাটা শুরু করুন (কাল্পনিক) আসলে ইতিহাস এভাবে বলা যায় না,তুষার ভাই যখন বলছে এই জমিদার বাড়ির পিছনে আরো অনেক কিছু আছে তখন থেকেই আমার মন আনচান করতেছে।কখন আমি সেসবের দর্শন পাবো। এখন যা দেখছি তা দেখে নিজেই তাজ্জব হয়ে গেছি। কলেজ থেকে বের হয়েই পাশের গলিতে ঢুকে পরলাম, আর এ গলিতেই রয়েছে রাজবাড়ীর আরো ১০/১২ টি ভবন যার ৬/৭ টি অনেক বড় ৩/৪ তলা করে এবং প্রায় ভবনেই মানুষ বাস করে। রাস্তা দিয়ে ঢুকলেই সামনে পরবে একটা পরিত্যক্ত মন্দির ঘর, এরপাশে রয়েছে আরো একটি পরিত্যক্ত ঘর। এই জমিদার বাড়িতে ঢুকার সময় আমি এই বাড়ি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি এখন সবই তো হাতের মুঠোয়। বৃটিশ সরকার উপেন্দ্র মোহন চৌধুরীর বড় ছেলে সতীশ চন্দ্র রায় চৌধুরীকে সাধারণ জনগোষ্ঠীর জন্যে বিভিন্ন মুখীন সেবামূলক কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ রায় বাহাদুর খেতাবে ভূষিত করে।তিনি যখন রায় বাহাদুর খেতাবে ভূষিত হন তখন তিনি এই নাগরপুরকে কলকাতার মত একটা নগর কলকাতা করতে চাচ্ছিলনে। পুরো নাগরপুরকে সাজাতে চেয়েছিলনে কলকাতার আদলে। আমরা এখন আছি নাগরপুর নগরে,আধুনিক এক নগর যা আজ ভৌতিক এক নগরে রুপান্তরিত হয়েছে।দেশভাগের করুণ পরিনাম এই নাগরপুরের।তুষার ভাই রাত জেগে তো বহু ফুটবল ম্যাচ দেখেছেন,কলকাতার ইষ্ট বেঙ্গলের নাম তো শুনেছেন।সেই ইস্ট বেঙ্গলের সাথে এই পরিবারের সম্পর্ক কিন্তু খুবই ঘনিষ্ট। আমার এই তথ্য জেনে তুষার ভাই তো অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে- উপেন্দ্র মোহন চৌধুরীর ছোট ছেলে মানে সতীশ চন্দ্র রায় চৌধুরীর ভাই অপেক্ষাকৃত পাশ্চাত্য সংস্কৃতিঘেষা। তিনি ছিলেন অনেকের চেয়ে সৌখিন প্রকৃতির মানুষ।তিনি ছিলেন খুব ক্রীড়ামোদী।তিনিই ছিলেন ইষ্ট বেঙ্গল ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারী। এখন কোনটা কি ভবন ছিলো তা বলা দায়,এখন প্রায় ভবন দখলদারদের কবলে চলে গেছে যেসব ভবব দখলদারদের কবলে যায়নি তারা তাদের ভগ্ন দেহের ধ্বংসের দিনক্ষণ গুনছে নিয়মিত। পাশ্চত্য এবং মোঘল সংস্কৃতির মিশ্রনে এক অপূর্ব নান্দনিক সৌন্দর্যে নির্মিত এই বৈঠকখানা বিল্ডিং এর উপরে ছিল নহবতখানা। যারা এখান বসবাস করে তারা স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় এখানে বসবাস করেন,আমাদের ছাদে উঠার অনুমতি ছিলো। তিনতলা দুটি ভবনের ছাদের আমরা উঠলাম সেখান থেকে আশপাশের সবগুলো ভবন দেখলাম কি দারুণ এক নগর ছিলো।ব্রিটিশ এবং মোঘল স্থাপত্য মিশেলে এসব বাড়িঘর নির্মাণ করা হয়েছিলো। কলকাতার স্বাদ প্রত্যেকটা বাড়িতে নিহিত রয়েছে,কিন্তু কি রাখে কার খোজ?আজ এসব সবই যে দখল হয়ে গেছে। চৌধূরীবাড়ীর অন্যান্য স্থাপনা ঝুলন দালান: প্রাচীন ভারতে বিভিন্ন শিল্প কর্মে মন্ডিত চৌধুরী বংশের নিত্যদিনের পূজা অনুষ্ঠান হত এই ঝুলন দালানে। বিশেষ করে বছরে শ্রাবনের জ্যোৎস্না তিথিতে সেখানে ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদির পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের নাটক, যাত্রা মঞ্চায়িত...

   Read more
avatar
5.0
26w

কলকাতার আদলে এক নগর গড়তে চেয়েছিলো(নাগরপুর চৌধুরী বাড়ি অনেকে জমিদার বাড়ি হিসেবে ও চিনে থাকে) নাগরপুর,টাঙ্গাইল।

নাগরপুর জমিদার বাড়ি বলতে আমি যা জেনেছি বা যা শুনেছি তা হলো নাগরপুর মহিলা কলেজের আওতায় দু তিনটে ভবন আছে শুধু আর কিছুই নাই যাইহোক কলেজের ভিতর নাকি প্রবেশ নিষেধ কিন্তু আমাদের সাথে পরিচিত কয়েকজন স্থানীয় তুষার ভাইর পরিচিত বন্ধুরা যোগ দেওয়ায় আমাদের জন্য বড় একটা সুযোগ তৈরি হলো। স্থানীয় থাকার কারনে ভিতরে ঢুকতে কোন রকম কোন ঝামেলা হয় নাই, জমিদার বাড়ির মূল রাজভবনটি বর্তমানে মহিলা কলেজের আওতায় এখন এবং এর পাশেই আরো ২ টি পুরাতন ভবন আছে একটা হলো জমিদার বাড়ির জলসা ঘর।যেই জলসা ঘরের জৌলুশ এখনো পুরোপুরি বিলীন হয়ে যাইনি।সুউচ্চ জলসঘরটি প্রমাণ করে এই জমিদার বাড়ির জৌলুশ কতদূর ছিলো।কত উচ্চ পর্যায়ের ছিলো এদের আকাঙ্গা,কত বাইজি নেচেছে এখানে তার কোন হয়তো হিসেব নাই।

এই জমিদার বাড়িটি একটি বিশাল এলাকাজুড়ে অবস্থিত (প্রায় ৫৪ একর)। জমিদার যদুনাথ চৌধুরী ছিলেন এর প্রতিষ্ঠাতা।যদিও আমি এই তিনটি ভবন বাদে আর কিছুই দেখতে পাচ্ছি না।কিন্তু জমিদার বাড়ির বিশাল এরিয়া যে কলেজের পিছনের অংশে তখনও আমার তা অজানা।

তুষার ভাই সহ বাকিরা এই জমিদার বাড়িতে বহুবার এসেছে কিন্তু এই জমিদার বাড়ি সম্পর্কে তাদের ধারণা শূন্য থেকে হয়তো একটু বেশি তাই তারা ইতিহাস শোনার জন্য অপেক্ষমান।

ঊনবিংশ শতাব্দীর কথা তখন ব্রিটিশদের শাসন চলছে ভারতীয় উপমহাদেশে,ইতিহাস থেকে যতটুকু তথ্য পাওয়া যায় তা হলো সুবিদ্ধা-খাঁ-র সূত্র ধরেই চৌধুরী বংশ নাগরপুরে জমিদারী শুরু করেন। চৌধুরী বংশের প্রথম পুরুষ যদুনাথ চৌধুরী। তাদের বংশক্রমে দেখা যায় – এমন তার তিন ছেলেঃউপেন্দ্র মোহন চৌধুরী, জগদীন্দ্র মোহন চৌধুরী, শশাঙ্ক মোহন চৌধুরী ।

নাগরপুরের পূর্ব দিকে ধলেশ্বরী এবং পশ্চিম পাশ ঘেষে আছে যমুনা নদী।একসময় এই যমুনা নদীর মাধ্যমে নাগরপুর এলাকার সাথে সরাসরি কলকাতার ব্যবসায়িক যোগাযোগ ছিল।কলকাতা এই শব্দটা মনে রাইখেন সবাই কারন এই বাড়ির সাথে কলকাতা ব্যাপারটা অনেকবার আসবে। যাইহোক নদী তীরবর্তী এলাকা হওয়ার কারনে এখানে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ধরণের ব্যবসা।এসব বলতে বলতে আমি বলে উঠলাম মন্ত্রী বর্গ সবাই হাটা শুরু করুন (কাল্পনিক)

আসলে ইতিহাস এভাবে বলা যায় না,তুষার ভাই যখন বলছে এই জমিদার বাড়ির পিছনে আরো অনেক কিছু আছে তখন থেকেই আমার মন আনচান করতেছে।কখন আমি সেসবের দর্শন পাবো।

এখন যা দেখছি তা দেখে নিজেই তাজ্জব হয়ে গেছি। কলেজ থেকে বের হয়েই পাশের গলিতে ঢুকে পরলাম, আর এ গলিতেই রয়েছে রাজবাড়ীর আরো ১০/১২ টি ভবন যার ৬/৭ টি অনেক বড় ৩/৪ তলা করে এবং প্রায় ভবনেই মানুষ বাস করে। রাস্তা দিয়ে ঢুকলেই সামনে পরবে একটা পরিত্যক্ত মন্দির ঘর, এরপাশে রয়েছে আরো একটি পরিত্যক্ত ঘর।

এই জমিদার বাড়িতে ঢুকার সময় আমি এই বাড়ি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি এখন সবই তো হাতের মুঠোয়। বৃটিশ সরকার উপেন্দ্র মোহন চৌধুরীর বড় ছেলে সতীশ চন্দ্র রায় চৌধুরীকে সাধারণ জনগোষ্ঠীর জন্যে বিভিন্ন মুখীন সেবামূলক কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ রায় বাহাদুর খেতাবে ভূষিত করে।তিনি যখন রায় বাহাদুর খেতাবে ভূষিত হন তখন তিনি এই নাগরপুরকে কলকাতার মত একটা নগর কলকাতা করতে চাচ্ছিলনে। পুরো নাগরপুরকে সাজাতে চেয়েছিলনে কলকাতার আদলে।

আমরা এখন আছি নাগরপুর নগরে,আধুনিক এক নগর যা আজ ভৌতিক এক নগরে রুপান্তরিত হয়েছে।দেশভাগের করুণ পরিনাম এই নাগরপুরের।তুষার ভাই রাত জেগে তো বহু ফুটবল ম্যাচ দেখেছেন,কলকাতার ইষ্ট বেঙ্গলের নাম তো শুনেছেন।সেই ইস্ট বেঙ্গলের সাথে এই পরিবারের সম্পর্ক কিন্তু খুবই ঘনিষ্ট। আমার এই তথ্য জেনে তুষার ভাই তো অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে- উপেন্দ্র মোহন চৌধুরীর ছোট ছেলে মানে সতীশ চন্দ্র রায় চৌধুরীর ভাই অপেক্ষাকৃত পাশ্চাত্য সংস্কৃতিঘেষা। তিনি ছিলেন অনেকের চেয়ে সৌখিন প্রকৃতির মানুষ।তিনি ছিলেন খুব ক্রীড়ামোদী।তিনিই ছিলেন ইষ্ট বেঙ্গল ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারী।

এখন কোনটা কি ভবন ছিলো তা বলা দায়,এখন প্রায় ভবন দখলদারদের কবলে চলে গেছে যেসব ভবব দখলদারদের কবলে যায়নি তারা তাদের ভগ্ন দেহের ধ্বংসের দিনক্ষণ গুনছে নিয়মিত। পাশ্চত্য এবং মোঘল সংস্কৃতির মিশ্রনে এক অপূর্ব নান্দনিক সৌন্দর্যে নির্মিত এই বৈঠকখানা বিল্ডিং এর উপরে ছিল নহবতখানা।

যারা এখান বসবাস করে তারা স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় এখানে বসবাস করেন,আমাদের ছাদে উঠার অনুমতি ছিলো। তিনতলা দুটি ভবনের ছাদের আমরা উঠলাম সেখান থেকে আশপাশের সবগুলো ভবন দেখলাম কি দারুণ এক নগর ছিলো।ব্রিটিশ এবং মোঘল স্থাপত্য মিশেলে এসব বাড়িঘর নির্মাণ করা হয়েছিলো। কলকাতার স্বাদ প্রত্যেকটা বাড়িতে নিহিত রয়েছে,কিন্তু কি রাখে কার খোজ?আজ এসব সবই যে দখল হয়ে গেছে।

চৌধূরীবাড়ীর অন্যান্য স্থাপনা ঝুলন দালান: প্রাচীন ভারতে বিভিন্ন শিল্প কর্মে মন্ডিত চৌধুরী বংশের নিত্যদিনের পূজা অনুষ্ঠান হত এই ঝুলন দালানে। বিশেষ করে বছরে শ্রাবনের জ্যোৎস্না তিথিতে সেখানে ধর্মীয়...

   Read more
avatar
4.0
7y

One of the best ever lasting Zamidar palace. After the partition of India the Zamidar family left for Kolikata. This palace consist of many buildings including the Kachari, Rang Mahal, Ghorashal and many other residential buildings. Later all the property of this Zamidari aquired by the government under Enemy Property Act. Originally all the buildings were in the same compound. However, many of the buildings have been possessed by other people. Therefore, installations are scatered. Due to the proper maintenance and lake of governmental care - local people ruined/captured vast of its property. In 90's government established an women collage in few of the buildings. Ghorashal (horse building) is turned to a girl's high school. Some other buildings including Rang Mahal (used for pleasure like singing, dancing) are leased by the government office to local people where they live. Many other buildings are ruined.

This Zamidar family seems was welfare thinker to it's subjects! They established a hospital which is still running with it's beautiful buildings. They established some schools and digged many ponds among those Upendra Sorobor is huge.

Only 90 km from Dhaka. It is an ideal please...

   Read more
Page 1 of 7
Previous
Next