An estimated 300 years ago, the ancient king Sri Krishna and his wife Dayamayi temple were established. The ancient temple located near the zero point of Jamalpur city. This temple was built by combining the ancient and modern architectural styles. A lot of people come here to celebrate the year of worship on the eighth year. It is constructed in the form of a combination of ancient civilization and modern architecture. Here, people of Hindu community daily worship various puja and every year during the autumn fair, they are named after different deities. Every day, many devotees and visitors came running from far and wide to see the temple. How to go: From Jamalpur railway station to auto join 5 rupees and add rickshaw to 10 taka. RAJIV can go from the bus stand to the auto added 5 taka and the rickshaw will go up...
Read moreজামালপুর পৌর শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কারুকার্যপূর্ণ ধর্মীয় দর্শনীয় অন্যতম প্রতিষ্ঠান শ্রী শ্রী দয়াময়ী মন্দির (Doyamoyee Temple)। আনুমানিক ৩০০ বছর পূর্বে প্রাচীন রাজা শ্রী কৃষ্ণ ও তার পত্মি দয়াময়ি মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। জামালপুর শহরের জিরো পয়েন্টের কাছে অবস্থিত এ মন্দিরটি আধুনিক স্থাপত্য রীতির সংমিশ্রণে নির্মিত।
তৎকালীন নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ এর আমলে মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিল ময়মনসিংহ জেলার তৎকালীন ঈশ্বরগঞ্জ থানার অন্তর্গত বর্তমানে গৌরিপুর রামগোপালপুর জমিদারের জমিদারি জাফরশাহী পরগণার জায়গীরদার শ্রী কৃষ্ণ রায় চৌধুরী। মন্দিরটি ১৬৯৮ইং খ্রিস্টাব্দে ১১০৪ বাংলা সনে আজ থেকে প্রায় তিনশ ১৫ বছর পূর্বে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। মন্দিরটি পরবর্তীতে(দেবোত্তর) এস্টেট হিসাবে প্রতিষ্ঠা করেন তৎকালীন রানি শ্রীমতি নারায়ণী রায় চৌধুরী। জনশ্রুতি রয়েছে, জায়গীরদার শ্রী কৃষ্ণ রায় চৌধুরী ঔরসজাত সন্তান রাজা যোগেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরীর সহধর্মিণী রাধারঙ্গিনী দেবী চৌধুরানি, তিনি স্বপ্নযোগে আদীষ্ট হয়ে স্বামীকে অনুরোধ করে পরবর্তী মন্দিরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন করেন। পুরানো মন্দিরে রয়েছে শিবমন্দির, কালিমন্দির, নাটমন্দির, মনস দেবীর মন্দির একই স্থানে ভিন্ন ভিন্নভাবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এসব মন্দিরে দৃষ্টিনন্দন বিভিন্ন কারুকার্যপূর্ণ চিত্রকর্ম রয়েছে।
দয়াময়ী মন্দিরে প্রতিদিনই বিভিন্ন পূজা অর্চণা আয়োজন করা হয়ে থাকে এবং প্রতি বছর অষ্টমী মেলায় আগত হিন্দুধর্মালম্বীরা বিভিন্ন দেবতার উদ্দেশ্যে মান্নত করে থাকেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকদের সুবিধার জন্য ঐতিহাসিক মন্দিরটি প্রতিদিন সকাল ৬ টা থেকে রাত ১০ টা...
Read moreজামালপুরের শ্রী শ্রী রীঁ দয়াময়ী মন্দির
প্রাচীনকাল থেকেই বাংলাদেশে অনেক ধর্মীয় স্থাপনা নির্মিত হয়েছে। অনেক স্থাপনাই বর্তমানে দেশের ঐতিহ্যকে ধারণ করছে। তেমনি একটি ধর্মীয় স্থাপনা হলো জামালপুরের শ্রী শ্রী রীঁ দয়াময়ী মন্দির। দয়াময়ী মন্দিরটি জামালপুর জেলা শহরের জিরো পয়েন্টে অবস্থিত। মন্দিরটি প্রায় ৩২৫ বছরের পুরোনো। মন্দিরটির নাম অনুসারে স্থানটির নামও হয়েছে দয়াময়ী মোড়। প্রায় সাড়ে ছয় একর জায়গা নিয়ে প্রতিষ্ঠিত এ মন্দির।
নবাব মুর্শিদকলি খাঁর আমলে ১৬৯৮ সালে (বাংলা ১১০৪ সনে) মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন শ্রীকৃষ্ণ রায় চৌধুরী। শ্রীকৃষ্ণ রায় চৌধুরী ছিলেন তৎকালীন ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ থানার অন্তর্গত গৌরিপুর রামগোপালপুর জমিদারের জাফরশাহী পরগানার জায়গীরদার।
পরবর্তীতে মন্দিরটি দেবোত্তর সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করেন তৎকালীন রাণী শ্রীমতি নারায়ণী রায় চৌধুরী। মন্দির বিষয়ে জনশ্রুতি আছে, শ্রীকৃষ্ণ রায় চৌধুরীর ছেলে রাজা যোগেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরীর স্ত্রী রাধারঙ্গিনী দেবী চৌধুরানি মন্দির নিয়ে স্বপ্ন দেখেন। পরে তিনি স্বামীকে বলে মন্দিরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন করান।
মন্দিরটিতে প্রাচীন ও আধুনিক সভ্যতার স্থাপত্যের নিদর্শন রয়েছে। এখানে ভিন্ন ভিন্নভাবে স্থাপন করা হয়েছে কালি মন্দির, শিব মন্দির, নাট মন্দির ও মনস দেবী মন্দির। তাছাড়া প্রধান রাস্তার পাশে রয়েছে শ্রী শ্রী রাধামোহন জিউ মন্দির। মন্দিরে রয়েছে শতবর্ষে কারুকার্যমণ্ডিত দৃষ্টিনন্দন বিভিন্ন রকমের চিত্রকর্ম।
এখানে প্রতিদিনিই পূজা-অর্চনা করতে আসেন সনাতন ধর্মবলম্বীরা। এছাড়া মন্দিরটি দেখার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভিড়...
Read more