অর্কিড পর্যটন কেন্দ্র
সবুজের সাথে মিতালি করতে চাইলে চলে আসুন শেরপুরের অর্কিড পর্যটন প্রকল্পে। শেরপুর জেলা শহরের মধ্যেই ব্যাক্তি উদ্দোগে গড়ে তোলা হয়েছে অর্কিড পর্যটন প্রকল্প। এ প্রকল্পে’র চারিদিকে রয়েছে সারি সারি দেশী-বিদেশী বিভিন্ন প্রজাতির সবুজ গাছ, মাঠ জুড়ে রয়েছে সবুজ ঘাস আর সান বাঁধানো পুকুর। পুকুরের চারপাশে মাছ খেতে বসে থাকে সাদা-সাদা বক। সবুজ বাতায়নের ওই অর্কিড প্রঙ্গনের খাঁচায় খেলা করছে বানর, টার্কিছ, খোরগোশসহ দেশীয় বিভিন্ন জীবজন্তু। পিয়জন অথবা বন্ধ-বান্ধবদের নিয়ে বসে আড্ডা দেয়ার জন্য রয়েছে বেশ কয়েকটি ছাতা এবং ছাতার নিচে রয়েছে বসার জন্য রয়েছে চেয়ার। চা, কফি ও সেভেন-আপ বা কোকাকোলা পানের জন্য রয়েছে ছনের তৈরী সুদৃশ্য ক্যান্টিন এবং রেস্ট হাউজ। এ যেন শহরের মধ্যে এক খন্ড সবুজের লীলা ভুমি। পরিবার-পরিজন নিয়ে হাতে কাছে বেড়ানো বা শহুরে জীবনের এক ঘিয়েমি কাটাতে চমৎকার একটি পারিবারিক বিনোদক কেন্দ্র এই ‘অর্কিড পর্যটন কেন্দ্র’। শেরপুর জেলা শহরের পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের শেরপুর-ঝিনাইগাতী ফিডার রোডর সংলগ্ন কান্দাপাড়া মহল¬লার স্থানীয় চাতাল ব্যাবসায়ী ও সৌখিন মনের অধিকারী মো: আজাহার আলী ১৯৯০ সালে প্রাথমিক ভাবে তার ধানের খলার পাশেই প্রায় সারে ৫ একর জমির উপর সম্পুর্ন ব্যাক্তি খরচে নানা জাতের দেশী-বিদেশী বনজ ও ফলদ গাছ-গাছরা রোপন করে গড়ে তুলেন ‘অর্কিড’বাগান। সেসময় ওই বাগানক ‘কলা বাগান’হিসেবে পরিচিত লাভ করেছিল। এরপর নানা প্রতিকুলতার মধ্যে ওই বাগানের সৌন্দর্য হারানোর পর আবার ২০০৮ সাল থেকে অর্কিড মালিক আজাহার আলী তার মনের মাধুরি মিশিয়ে প্রচুর টাকা খরচ করে নানা অবকাঠামো তৈরীর মাধ্যমে নতুন করে গড়ে তুলেন ‘অর্কিড পর্যটন প্রকল্প’। এবার তার অর্কিডে প্রবেশ করতে সেচ্ছাদান হিসেবে ২০ টাকা করে ধার্য করেছেন। প্রতিদিন ওই অর্কিডে বন্ধু-বান্ধবসহ ক্লান্ত জীবনের একটু অবকাশ কাটাতে পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে আসছে শহরবাসী এবং জেলার অন্যান্য স্থানের লোকজন। বিশেষ করে ছুটির দিনে বেড়াতে আসা লোকজনের ভিড় বেশী হয়। কেউ যদি অর্কিড রিজার্ভ করে কোন প্রতিষ্ঠান বা পারিবারিক কোন অনুষ্ঠান করতে চায় তবে দিন চুক্তি ৫ হাজার টাকায় বুকিং করতে হয়। আপাতত রাত্রি যাপনের কোন ব্যাবস্থা না থাকলেও ভবিষ্যতে এখনে আবাসিক বাংলোসহ ভ্রমনবিলাসী ও বেড়াতে আসা দর্শনার্থীদের জন্য নানা সুযোগ সবিধা বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান অর্কিট মালিক আজাহার আলী। বর্তমানে প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৬ টা পর্যন্ত (সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত) অর্কিডে বেড়ানোর সুযোগ রয়েছে। সন্ধ্যার পর কোন দর্শনার্থীকে ভিতরে...
Read moreThis hidden gem offers an intimate and enchanting setting for capturing cherished moments. The charming location provides a unique backdrop for wedding photos and romantic couple shoots. Its quaint size adds to the magical and personalized feel. Every corner of this delightful place holds a special charm, waiting to be discovered and preserved in photographs. The picturesque scenery creates an unforgettable experience for couples seeking a truly...
Read moreশেরপুর জেলা শহরের পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের শেরপুর-ঝিনাইগাতী ফিডার রোড সংলগ্ন কান্দাপাড়া মহল্লার স্থানীয় চাতাল ব্যবসায়ী ও সৌখিন মনের অধিকারী মো: আজাহার আলী ১৯৯০ সালে প্রাথমিকভাবে তার ধানের খলার পাশেই প্রায় সারে ৫ একর জমির উপর সম্পুর্ন ব্যাক্তিগত খরচে নানা জাতের দেশী-বিদেশী গাছ রোপণ করে গড়ে তুলেন ‘অর্কিড’ বাগান। সেসময় ওই বাগান ‘কলা বাগান’ হিসেবে পরিচিত লাভ করেছিল। এরপর নানা প্রতিকুলতার মধ্যে ওই বাগানের সৌন্দর্য হারানোর পর আবার ২০০৮ সাল থেকে আজাহার আলী তার মনের মাধুরি মিশিয়ে প্রচুর টাকা খরচ করে নানা অবকাঠামো তৈরীর মাধ্যমে নতুন করে গড়ে তুলেন ‘অর্কিড পর্যটন প্রকল্প’।
গিয়ে শুনি টিকিটের মূল্য ১০০ টাকা! আগে ছিলো ৫০ টাকা। ঢুকবো কি ঢুকবো না চিন্তা করতে লাগলাম। অবশেষে সিদ্ধান্ত হলো কয়েকজন ভিতরে ঢুকে যদি পছন্দ হয় তাহলে বাকীরা ঢুকবে। ভিতরে গিয়ে তো চোখ দুটি জুড়িয়ে গেল। মনে হলো সবুজ কার্পেটে মোড়া একটি মাঠি। মনেই হয় না যে এগুলো প্রাকৃতিক ঘাস। অনেক রিলাক্স সময় কাটালাম। সেদিন ছিল ঝড়ের দিন। কয়েকবার বৃষ্টি হয়ে গেছে। আবার দক্ষিণ আকাশ কালো করে বৃষ্টি আসছিল। চা অর্ডার করলাম। কটেজের বারান্দায় বসে সবুজ প্রান্তরে বৃষ্টির খেলা উপভোগ করছিলাম।
আহ! কত সুন্দর। মনটা ভরে গেল। প্রাণটা জুড়িয়ে গেল। মনে শান্তি অনুভব করলাম। এমন জায়গা হতে নড়তে মনে চায় না কিন্তু তারপরও চলে যেতে হবে। কারণ ঝিনাগাতীর ডাকবাংলোতে থেকে আমরা বাকী স্পটগুলো দেখবো। সবাইকে বলবো ঘুরে আসুন অর্কিড গার্ডেন থেকে, ভালো লাগবে। চোখে লেগে থাকবে এর...
Read more