Ghagar Buri Chandi Mata Temple in West Bengal, India - reviews,open hours,photo spots,things to do

India West BengalGhagar Buri Chandi Mata Temple

Ghagar Buri Chandi Mata Temple

M2M4+5H9, Ma ghagarburi Mandir Kalipahari Asansol Paschim, Domohani Railway Colony, Asansol, West Bengal 713339, India

4.7(2.3K)

Open 24 hours

Save
spot

Info

Cultural

Accessibility

Learn more insights from Wanderboat AI.

Plan your stay

Pet-friendly Hotels in West Bengal

Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.

Affordable Hotels in West Bengal

Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.

The Coolest Hotels You Haven't Heard Of (Yet)

Find a cozy hotel nearby and make it a full experience.

Posts

Souuvik BeraSouuvik Bera

"চন্ডী" বা "চন্ডিকা" দেবীর উল্লেখ মেলে মার্কন্ডেয় পুরাণের ৮১তম থেকে ৯৩তম অধ্যায়ে, এই তেরো টি অধ্যায়কে "দেবীমাহাত্ম্য" বা "শ্রীশ্রীচণ্ডী" অধ্যায়ও বলা হয়। চন্ডী বা চন্ডিকা নামের অর্থ প্রচন্ড শক্তিশালী। শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যা অনুযায়ী, চন্ডী ব্রহ্মশক্তি বা পরমব্রহ্ম মহিষী। জ্ঞান, ইচ্ছা, ক্রিয়া -এই ত্রিশক্তির সমষ্টিভূত রূপ দেবী চণ্ডী। অন্যমতে, মহাযোগ নিদ্রায় অভিভূত বিষ্ণুর উপদ্রবকারী মহাদৈত্য মধু কৈটভকে নিধনের জন্য বিষ্ণুর মহাযোগ নিদ্রা থেকে মুক্ত হলেন এবং সেই যোগনিদ্রা থেকে উৎপত্তি হল মহাকালী রূপ। নিধন হল মধুকৈটভ। পরে শুম্ভ নিশুম্ভর সেনাপতি চন্ড মুন্ড উৎপাত আরম্ভ করলে মহাক্রোধান্বিতা দেবীদেহ ঘোর কৃষ্ণবর্ণ রূপ ধারণ করে, তার ললাট থেকে নির্গত হয় করালবদনা কালী, প্রবল যুদ্ধে চন্ড এবং মুণ্ডকে বধ করে সেই মস্তক উপহার দিলেন দেবীকে। যে দেবীর ললাট থেকে করালি কালী আবির্ভূতা হয়েছিলেন সেই দেবী চণ্ডিকা নামে পরিচিত। wdsdsd রাঢ় বঙ্গে লোকপ্রিয় দেবী চণ্ডী মূলত বৌদ্ধ দেবী চুন্ডা-রই নামান্তর। এই রাঢ় বঙ্গের এক জাগ্রত দেবী ঘাঘর বুড়ি কে চন্ডীর এক রূপ বলে কল্পনা করা হয়। ১৭৪১ খ্রিষ্টাব্দে বাংলার মসনদে তখন নবাব আলিবর্দী খাঁ। পঞ্চকোট রাজ্যে তখন শত্রূঘ্নশেখর - গড়ুরনারায়ন সিংহদেওয়ের রাজত্ব। সেই সময় বারবার বর্গীহানায় বিধস্ত বাংলা। এই হানা থেকে রেহাই মেলেনি পঞ্চকোট রাজ্যের । সে সময় পঞ্চকোটের রাজা গড়ুরনারায়ন সিংহদেও তার সৈন্যবাহিনী ও রাজ্যবাসীকে বর্গীহানা প্রতিরোধ করতে আহ্বান জানান। সৈন্যবাহিনীর দুই বীর ক্ষত্রিয় যোদ্ধা নকড়ি রায় ও রামকৃষ্ণ রায় স্থানীয় সাঁওতাল সম্প্রদায়ের মানুষজন নিয়ে বর্গীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। নকড়ি ও রামকৃষ্ণ রায়ের বীরত্ব, দুরদর্শিতা সর্বোপরি স্বদেশপ্রেমে মুগ্ধ হয়ে রাজা গরুড়নারায়ন তিনশত ছিয়াত্তর টাকা চার আনা দু'পাই জমায় তাদের আসানসোলের বিস্তীর্ণ বনভূমির জায়গীর দান করেন। জায়গীরদারদ্বয় আসন গাছ কেটে সোল জমির উপর বসতি গড়ে তোলেন। সোল জমির পূর্ব দিকে আসন গাছের নাম জুড়ে বসতির নাম রাখেন আসানসোল গ্রাম। যাকে ঘিরে বর্তমান আসানসোলের ব্যাপ্তি। জায়গীরদার নকড়ি ও রামকৃষ্ণ রায়ের পৃষ্ঠপোষকতায় সাঁওতাল প্রজাদের প্রিয় দেবী ‘ঘাঘরবুড়ীর ' থান’ প্রসিদ্ধি লাভ করলে ধর্মপ্রান মানুষের ভিড় জমতে থাকে। নকড়ি ও রামকৃষ্ণ রায়ের তত্ত্বাবধানে ঘাঘর বুড়ীর থানে মন্দির নির্মান ও নিত্যপূজার জন্য পুরোহিত নিয়োগের চেষ্টা করা হয়।কিন্তু গ্রামস্থ পুরোহিতরা কেহই জঙ্গলাকীর্ণ ঘাঘর থানে এসে নিয়মিত মায়ের পূজো করতে রাজি ছিলেন না। এই ছন্নছাড়া গ্রামগুলোতে যজমানি করতেন এক গরীব ব্রাহ্মণ – কাঙালীচরণ চক্রবর্তী। প্রতিদিন তখনকার নুনিয়া নদী(আজকের শীর্ণকায়, খাল সদৃশ, নুনিয়া নয়) পেরিয়ে ওধারের গ্রামগুলিতে যেতেন পুজো অর্চনা করতে, আবার পদব্রজে নদী পেরিয়ে ফিরে আসতেন নিজ বাটিতে। এইভাবেই বহুকষ্টে দিন গুজরান করতেন। কিন্তু তবুও তো সংসার চলে না। এরকমই এক শীতের দিনে – দিনটি ছিল ১লা মাঘ, যজমানের ঘরে পুজো করে সেদিন কিছুই পাওয়া যায়নি। নুনিয়া নদী পেরিয়ে এসে ক্ষুধা তৃষ্ণায় ক্লান্ত কাঙালীচরণ এক গাছতলার শীতল ছায়ার নীচে শুয়ে পড়লেন। কাতরভাবে ডাকতে লাগলেন মা চণ্ডীকে। কাঁদতে কাঁদতে কখন যেন ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। হঠাৎ কীসের আওয়াজে ধড়মড়িয়ে উঠে বসলেন। এই জনহীন প্রান্তরে কে যেন লাঠি ঠুক ঠুক করে আসছে। বুঝতেই পারেননি যে এত বেলা হয়ে গেছে। যখন জেগে ছিলেন তখন সূর্যদেব মাথার ওপরে ছিলেন, আর এখন প্রায় অস্তাচলে। কিন্তু বাঁশের লাঠির ঠুক ঠুক ছাড়া তো আর কোনো শব্দও শোনা যাচ্ছে না। নুনিয়া নদীর গর্জনও থেমে গেল কী করে, আশ্চর্য! একি! দিনের আলো তো এখনও আছে, অথচ কিছুটা জায়গা একদম অন্ধকার কেন? তবুও তো সেই অন্ধকারের মধ্যে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে – এক ঘাগরা পরিহিত বুড়ি ঠুক ঠুক করতে করতে বাঁশের লাঠি নিয়ে ওঁর দিকেই তো এগিয়ে আসছেন। সেই বুড়ি কিছু না বলে কাঙালীচরণের সামনে এসে দাঁড়ালেন। কাঙালীচরণের চোখ যেন ঝলসে গেল, সারা শরীর দিয়ে যেন বিদ্যুৎ ঝলক বয়ে গেল। ব্যস, আর কিছু মনে নেই। ঘুমের অতলে ডুবে গেলেন। ঘুমের মধ্যেই দেখলেন সেই বুড়িকে আবার। পরিষ্কার শুনতে পেলেন – 'তোর আর উঞ্চবৃত্তির দরকার নেই, তোর কোলেই দেখবি তিনটি ছোট পাথরের ঢিবি রেখে এসেছি। মাঝখানে আমি– মা ঘাগরবুড়ি, আমার বাঁয়ে মা অন্নপূর্ণা, ডাইনে পঞ্চানন মহাদেব। এইখানেই মন্দির প্রতিষ্ঠা কর, আর কোথাও যেতে হবে না।' তারপর গাছতলায় পুজো শুরু হয়, পরবর্তীতে মন্দির হয়। আসলে বুড়ি হিসাবে কল্পনা করে তাকে কিছুটা মাতৃ বন্দনায় পুজো করা হয়। আমাদের ভারতীয় সংস্কৃতিতে মাতৃ রূপের সঙ্গে শক্তি রূপের মিল আছে। বলা দরকার অতিবৃদ্ধা মাতা হিসেবে পৃথিবী বা প্রকৃতিমাতৃকার উপাসনা আমাদের তন্ত্রধর্মে বলে শুধু নয়, সারা পৃথিবীরই মাতৃধর্মের একটি প্ৰচলিত বিধি। আসানসোল সংলগ্ন সাঁওতাল পরগণায় বুড়ি অন্তনামের অনেক মাতৃদেবীর সন্ধান পাওয়া যায়: কিলাবুড়ি, সাতাইবুড়ি, নুনাবুড়ি প্রভৃতি। আমাদের শিশুরঞ্জক রূপকথায় যে জুজুবুড়ি, তিনিও এ

Suddhasatta ChakrabortiSuddhasatta Chakraborti

I had the privilege of visiting the sacred GhagarBuri Mandir near Asansol on 24th November 2024 with my wife, and the experience was truly divine. This temple, dedicated to Maa GhagarBuri, exudes an aura of tranquility and deep spiritual significance. From the moment we entered, we were enveloped in a sense of peace and devotion that only a place of such holiness can provide. The temple premises are impeccably maintained, with a serene ambiance that instantly calms the soul. Alongside Maa’s mandir, we also visited the Mahadev Mandir situated right next to it. The chants and prayers resonating through the air created an overwhelming spiritual connection. The sight of Lord Shiva’s sanctum, coupled with the nearby presence of Maa’s divine blessings, added to the sanctity of the entire experience. This place is not just a temple; it is a sanctum of hope and faith where one can feel the divine energy. It is perfect for those seeking peace, spiritual solace, or simply a connection with the divine. I highly recommend visiting GhagarBuri Mandir to experience the divine grace of Maa and Lord Shiva. It is a must-visit for devotees and spiritual seekers alike. The temple holds a significant place in the hearts of many and truly deserves every bit of reverence it receives. Om Namah Shivaya! Jai Maa GhagarBuri!

Raga BasuRaga Basu

Located on the banks of Nunia, Ghagar Buri Chandi temple is situated on Kali Pahadi in Asansol. Ghagar Buri temple was established in 1620. It is believed that Goddess Ghagar Buri is one of the incarnations of Goddess Chandi. The Ghagar Buri temple is a must visit for ardent devotees of Goddess Chandi. The temple is not very huge. It is a small temple and a small rivulet is flowing beside the temple which looks like a small waterfall. Locals worship Goddess Ghagar Buri with great devotion. The idol of Goddess Ghagar Buri is established in the form of a Pindi which is adorned with silver ornaments. This orange and pink colored temple has numerous carvings on its wall which represents the traditional Bengali culture. Apart from the main temple of Ghagar Buri, the temple premises also houses a shrine for Lord Ram along with Goddess Sita, Lord Hanuman, and Lakshman....

See more posts

Reviews of Ghagar Buri Chandi Mata Temple

4.7

(2,266)

5.0

10w

Ghaghar Buri, is a small shrine dedicated to Goddess Kali Mata. It is located in Asansol city, by the side of the National Highway in West Bengal, India. It is the oldest temple of Asansol. A country fair is held in this Temple on 15 January every year. Animals are sacrificed as part of worship. The temple is believed to be constructed in the 17th century and is a part of the Baradi group of temples. It is believed that the Raja of Chandernagore, a devotee of Chandi, built the temple.I had the privilege of visiting the sacred GhagarBuri Mandir near Asansol on 24th November 2024 with my wife, and the experience was truly divine. This temple, dedicated to Maa GhagarBuri, exudes an aura of tranquility and deep spiritual significance. From the moment we entered, we were enveloped in a sense of peace and devotion that only a place of such holiness can provide.

The temple premises are impeccably maintained, with a serene ambiance that instantly calms the soul. Alongside Maa’s mandir, we also visited the Mahadev Mandir situated right next to it. The chants and prayers resonating through the air created an overwhelming spiritual connection. The sight of Lord Shiva’s sanctum, coupled with the nearby presence of Maa’s divine blessings, added to the sanctity of the entire experience.

This place is not just a temple; it is a sanctum of hope and faith where one can feel the divine energy. It is perfect for those seeking peace, spiritual solace, or simply a connection with the divine.

I highly recommend visiting GhagarBuri Mandir to experience the divine grace of Maa and Lord Shiva. It is a must-visit for devotees and spiritual seekers alike. The temple holds a significant place in the hearts of many and truly deserves every bit of reverence...

5.0

Ghaghar Burhi (ঘাঘর বুড়ি, घाघर बुढ़ी) is in Asansol city, by the side of the National Highway (Bypass) in West Bengal, India. It is a small shrine dedicated to Goddess Kali. It is the oldest temple of Asansol. Worship is held every Tuesday and Saturday. A country fair is held on 15 January every year. Animals are sacrificed as part of worship. Ghaghar Burhi TempleReligionAffiliationHinduismDistrictPaschim BardhamanDeityGhaghar Burhi Chandi MataLocationLocationNational Highway (Bypass), AsansolStateWest BengalCountryIndia

Location in West Bengal

Show map of West BengalShow map of IndiaShow all

Geographic coordinates23°41′00″N 87°00′24″E Legend has it that a marriage procession was unable to cross the rivulet in spate. They worshipped the deity, and the water subsided. They crossed the rivulet safely. But the king promised to give head of two goats for this but as he passed they forgot their promise Goddess curse them and all were inside the water still it can be seen according to the old people saying (The rivulet now acts as sewage drainage of Asansol City. There are boulders and uneven stones, which gives rise to a strong current and eddy. This otherwise narrow and small rivulet is dangerous to cross.)

This article about a location in the Paschim Bardhaman district of West Bengal is a stub. You can help Wikipedia by expanding it.

This article about an Indian Hindu place of worship is a stub. You can help Wikipedia...

5.0

Gaghar Buri Temple, also known as Gaghar Budi Mandir, is a popular Hindu temple located in Asansol, West Bengal, India. It is a revered place of worship and attracts a large number of devotees from different parts of the region.

The temple is dedicated to Goddess Kali, who is considered to be the divine mother and a symbol of power and strength. The main deity of the temple is a black stone idol of Goddess Kali, which is adorned with flowers and traditional ornaments.

The temple has a rich history and is believed to have been built during the early 18th century by the rulers of the Bardhaman Raj. According to legend, the temple was constructed after a local farmer found a black stone idol of the goddess while ploughing his field. The idol was then installed in the temple, and over time, it became a popular place of worship.

The temple is located in a serene environment, surrounded by lush greenery and a natural water body, which adds to its spiritual ambiance. The temple hosts a number of festivals throughout the year, including Durga Puja, Kali Puja, and Navratri, which are celebrated with great fervor and enthusiasm.

In addition to its religious significance, Gaghar Buri Temple is also a popular tourist attraction and is visited by people from all walks of life. The temple's stunning architecture, serene environment, and rich history make it a must-visit destination for anyone...

Page 1 of 7