Jugal kishore is the most adorable God to me.. It's Bighraho is so sweet and cute that I always wish to touch and to adore this BIGRAHO... It is famous for jugal mela and on that time many Punnarthies come from different types of location to see our adorable Srimoti Radharani 's jugal charan...This DARSHAN continues upto bengali month Jaishtho SANKRANTI.... It starts only from the first day of that bengali month.... This month the Jugal kishore temple is fully crowded by many types of vaishnav samprada... And it would be noted, only from evening time, our little Radharani exposes her Sri Jugal Charan.... Here Mahaprasad is available fee days... Mahaprasad means Annobhog,, that made from Gobindobhog rice.. But every day it will be distributed after 11am.. Otherwise any type of sweetened bhog is also available in morning and evening... Besides this temple,, "Jugal Kishore Shiv ji" is also located as a Shiv Linga beneath the Bokul tree... This Linga is worshipped by the same pujari of the Jugal Kishore temple.This Linga is made by wooden body for this reason all types of people can touch "him". The bank of the Churni river is known as "Jugal ghat" that is behind of the Jugal Kishore temple.. From the name Jugal kishore" the temple is familiar as "Jugal bari". This term is came from bengali.. All types of Radha-gobind related festivals are occurred... But, during the bengali month Jeishtha this temple is very auspicious to all Thirtha_jyatri... Because my little sweetie Swarnabha(golden/Tapto_Kanchon Barna) Radharani's Lotus feets are exposes to all... My sweet Rajdhani came from Krishnagar.. She was the daughter of Raja Krishna Chandra...She was in the wall of that "Rajbari".. And my adorable Krishna came from Vrindavan.. That Bigraho was lying at the bottom of the Yaumuna river... It is the specialty of the Bigraho.. And the pouranik or prachin history of my adorable Jugal Kishore Bigraho... My adorable krishna is glorious black that means "Chikon Kala"... And my little sweet Rajdhani is Tapto_Kanchon Barna... In this Jeishtha month this Bigraho is ornamented my golden jewelleries... My krishna's MUkut always lie in left side to get my Rajdhani 's...
Read moreশতাব্দী প্রাচীন যুগলকিশোর মন্দির, আড়ংঘাটা, নদীয়া
আড়ংঘাটা গ্রামটি নদীয়া জেলার ধানতলা থানার অন্তর্গত এবং শিয়ালদহ-গেদে রেলপথের আড়ংঘাটা রেল স্টেশনের পার্শ্ববর্তী একটি প্রাচীন জনপদ। এক সময়ে আড়ংঘাটা গ্রামটি চূর্ণী নদীর তীরবর্তী একটি জঙ্গলাকীর্ণ স্থান ছিল। তখন যাতায়াতের রাস্তা বলতে ছিল, জলপথে চূর্ণী নদী আর হাঁটা পথে পশ্চিমে বীরনগর। পরবর্তী কালে ইংরেজ আমলে রেলপথ চালু হলে আড়ংঘাটা স্টেশন স্থাপিত হয়। একদা সমৃদ্ধ গ্রামটির বুক চিরে বয়ে যাওয়া চূর্ণী নদীর তীরে, রাধা-কৃষ্ণের নয়নাভিরাম যুগলকিশোর বিগ্রহ সমন্বিত একটি সুবৃহৎ দালান মন্দির রয়েছে। দুটি সারিতে পাঁচটি করে ফুলকাটা খিলান যুক্ত এত বড় দালান মন্দির পশ্চিমবঙ্গে বিরল।
জনশ্রুতি অনুযায়ী, নিম্বার্ক সম্প্রদায়ের হিন্দুস্থানী মহন্ত গঙ্গারাম দাস বৃন্দাবন থেকে কষ্টিপাথরে নির্মিত ভগবান শ্রীকৃষ্ণের একটি কিশোর বিগ্রহ নিয়ে এসে, বর্ধমান জেলার সমুদ্রগড়ে প্রতিষ্ঠিত করেন। বাংলায় সেই সময় বর্গী উপদ্রব শুরু হলে, গঙ্গারাম বিগ্রহটি নিয়ে আড়ংঘাটা গ্রামে চলে আসেন। এখানে তাঁর স্বদেশবাসী ব্যবসায়ী রামপ্রসাদ পাঁড়ে তাঁকে আশ্রয় দেন। এই রামপ্রসাদ পাঁড়ে-র নিজের একটি গোপীনাথ বিগ্রহ ছিল। গোপীনাথ জিউয়ের মন্দিরের পাশে একটি চালা মন্দির নির্মাণ করে গঙ্গারাম শ্রীকৃষ্ণের কিশোর বিগ্রহের প্রতিষ্ঠা করেন ও নিত্যপূজার ব্যবস্থা করেন। তখন এখানে শুধু শ্রীকৃষ্ণের বিগ্রহ পূজিত হতেন। পরবর্তী সময়ে, নদীয়ার মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র স্বপ্নাদেশ পেয়ে, কৃষ্ণনগর রাজবাড়ীতে মাটি খুঁড়ে একটি ধাতু নির্মিত রাধিকা বিগ্রহ পান। ১৭২৮ খ্রীষ্টাব্দে তিনি আড়ংঘাটা গ্রামে এই সুবৃহৎ দালান মন্দিরটি নির্মাণ করেন এবং গঙ্গারামের শ্রীকৃষ্ণ বিগ্রহ ও তাঁর পাওয়া রাধিকা বিগ্রহ এই মন্দিরটিতে স্থাপন করেন। মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রই এই যুগল মূর্তির নামকরণ করেন 'যুগলকিশোর' এবং ভগবানের সেবা-পূজা পরিচালনার উদ্দেশ্যে ১২৫ বিঘা নিষ্কর জমি দান করেন।
অনন্য গঠনশৈলী সম্পন্ন মন্দিরটি পূর্বমুখী এবং দুটি সারিতে পাঁচটি করে খিলান বিশিষ্ট একটি দালান মন্দির। সমগ্র মন্দিরটিতে অসংখ্য পঙ্খের অলঙ্করণ দেখা যায়, যদিও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তার কারুকার্য অনেকটাই বিবর্ণ হয়ে এসেছে। মন্দিরের বাইরে দু’পাশের স্তম্ভে দশাবতারের চিত্রিত অলঙ্করণ রয়েছে যা প্রাচীন বাংলার চিত্রকলার সমৃদ্ধির কথা স্মরণ করায়। গর্ভগৃহে পাঁচটি আলাদা আলাদা ঘর গোপীনাথ, রাধাবল্লভ, যুগলকিশোর, কালাচাঁদ ও শ্যামচাঁদ বিগ্রহের জন্য নিবেদিত হলেও বর্তমানে দেখাশোনার লোকের অভাবে সবগুলি বিগ্রহ যুগলকিশোর বিগ্রহের সঙ্গে একটি ঘরেই রক্ষিত রয়েছে।
মন্দিরটির পশ্চিম দিক দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে চূর্ণী নদী, রয়েছে শান বাঁধানো একটি প্রাচীন ঘাট। এই ঘাটেই মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র, রাধিকা বিগ্রহ নিয়ে বজরা থেকে নেমেছিলেন। মন্দির প্রাঙ্গণে একটি প্রাচীন বকুল গাছ আছে, এই গাছের নিচে তিনি ব্রাহ্মণ পন্ডিতদের দিয়ে মহা আড়ম্বরে পূজা অর্চনা করিয়ে কিশোর শ্রীকৃষ্ণ ও কিশোরী রাধিকার মিলন ঘটান। প্রাচীন বকুল গাছটিকে সিদ্ধবকুল বা কল্পতরু মনে করে পূজা করা হয়, অনেকে মানত করে গাছে ঢিল বাঁধেন।
এই যুগল মিলনের খুশিতে, আনন্দ উৎসব পালনের জন্য মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র এখানে একটি মেলার আয়োজন করেন। তখন থেকে প্রতিবছর জৈষ্ঠ্য মাসে এখানে একমাস ব্যাপী যুগলকিশোর মেলা বসে। জৈষ্ঠ্য মাসে কিশোর-কিশোরী কৃষ্ণ-রাধার মিলন হয় বলে এই মেলাকে যুগল মেলা বা মিলন মেলাও বলা হয়। পশ্চিমবঙ্গের দূর দূরান্ত থেকে বহু মানুষ এই মেলায় আসে। মেলায় মহিলাদের উপস্থিতি উল্লেখ করবার মতো। মহিলাদের মধ্যে একটি বিশ্বাস প্রচলিত আছে যে, জৈষ্ঠ্য মাসে যুগলকিশোর বিগ্রহ দর্শন করলে এই জন্ম এবং পরের জন্মে বৈধব্য যন্ত্রণা ভোগ করতে হয় না। মেলার সময় এখানে দেশ-বিদেশের সাধু-সন্তরা জড়ো হয়। রাতে বাউল গানের আসর বসে। দূর দূরান্ত থেকে দর্শনার্থীরা মেলায় এসে রাত্রিবাস করে পর দিন ঘরে ফেরে। যুগলকিশোর দর্শনে মহিলারা অনাথিনী হন না এই বিশ্বাসে ছুটে আসে সবাই। যে টানে এই মেলায় এসেছিলেন পথের পাঁচালী-র অপুর মা সর্বজয়া। তারও আগে এসেছিলেন ভক্ত হরিদাস। বর্তমান সময়ে অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে লক্ষ্য করা যায়, যুগলকিশোরের মেলা হারিয়ে ফেলছে তাঁর ঐতিহ্য। অতীতের গৌরবময় প্রসিদ্ধি আজ অস্তমিত হবার পথে। মন্দিরের বিগ্রহের দেখভাল করবার মতো মানুষ নেই, ধুঁকতে থাকা সুপ্রাচীন মন্দিরটি আজ আধুনিক মানুষের অবহেলার পাত্রে পরিণত হয়েছে। আমাদের উচিত এই ঐতিহ্যমন্ডিত মন্দিরটির প্রতি যত্নবান হওয়া এবং এর সুপ্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে অবগত থাকা। হয়তো এভাবেই আমরা বাঁচিয়ে রাখতে পারি আমাদের গৌরবময় অতীত ইতিহাস।
© 2020 Atanu Das /...
Read moreIf you want to visit this 300 years old temple founded by Maharaja Krishnachandra, you may catch the Sealdah-Gede local and drop at Aranghata station . It's a 8-10 minutes walk from the station Or else you can board a toto also (Rs.10). It's best to visit this temple during late May as there is a big fair that takes place every year regarding Jamaisasthi and Dashahara. This is the place to soothe your inner soul so try visiting the temple once. The ambience surrounding the whole temple is beyond description and you have to discover it with your...
Read more