Sadharan Brahmo Samaj — Attraction in Kolkata

The Sadharan Brahmo Samaj was formed in a public meeting of Brahmos held in the Town Hall of Calcutta on 15 May 1878 (2nd Jaishta 1284 of the Bengali calendar). A letter from Maharshi Devendranath Tagore communicating his blessings and prayer for the success of the new Samaj was read in the meeting. At the time of its foundation the Sadharan Brahmo Samaj was headed by three men universally esteemed in Brahmo society for their high moral character. They were Ananda Mohan Bose, Sib Nath Shastri and Umesh Chandra Dutta. Of those three Ananda Mohan Bose was the youngest, scarcely more than 31 years at the time, yet he was placed at the...

There is no discrimination in terms of caste, creed and religion in the community of Brahmo Samaj. It is basically a part of Brahmoism, generated during Bengal Renaissance as a reformist movement of Hinduism. Raja Rammahon Roy & Prince Dwarkanath Tagore founded this monotheistic organization on August, 1828. After long tradition and clashes between two groups headed by Debendranath Tagore & Keshab Chandra Sen, Sadharan Brahmo Samaj was established on May, 1878 at Bidhan Sarani under the leadership of Sivnath Sastri, Ananda Mohan Bose. The current members are carrying out the...

ॐ অসদো মা সদ্গময়ঃ তমসো মা জ্যোতির্গময়ঃ মৃত্যর্মা অমৃতমঃ গময়ঃ ॐ শান্তি শান্তি শান্তি।। সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজের উপাসনালয়

১৮৭৮ সালের ১৫ মে টাউন হলে সভায় আনন্দমোহন বসুর সভাপতিত্বে প্রথম সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজ স্থাপনের প্রস্তাব কার্যকর হয়। সেই সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজের উপাসনাগৃহ না থাকায় ১৪ নং কলেজ স্কোয়ারে গুরুচরণ মহলানবিশের বাড়ি থেকে সমাজের কার্য, ৪৫ নং বেনিয়াটোলা লেনের ভোলানাথ বসুর বাড়িতে উপাসনার হতো। কর্ণওয়ালিশ স্ট্রিটের ওপর আনন্দমোহন বসুর ক্রয় করা জমিতে ১৮৭৯ সালের ২২ জানুয়ারি সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজের নিজস্ব উপাসনাগৃহ তৈরির কাজ শুরু হয়। নির্মাণ কাজের ভার নিলেন ভগবানচন্দ্র বসু। ইঞ্জিনিয়ার নীলমণি মিত্র উপাসনালয়ের নকশা তৈরি করেন। ভগবানচন্দ্র বসু কলকাতার বাইরে গেলে উপাসনাগৃহ করার দায়িত্ব নিলেন গুরুচরণ মহলানবিশ ও শিবনাথ শাস্ত্রী। শিবনাথ শাস্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার রাধিকাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের সাহায্য নিয়ে কাজ শুরু করলেন। ১৮৮১ খ্রিস্টাব্দের মাঘোৎসবের মধ্যেই উপাসনা মন্দির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হল। নবনির্মিত সাধারণ ব্রহ্মমন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটনের দিন উপাসনা করলেন শিবচন্দ্র দেব, যা হলো ব্রহ্মমন্দির (চিৎপুরে স্থাপিত প্রথম ব্রহ্মমন্দির) স্থাপনের দিন ১১ মাঘ (যার স্মরণে মাঘোৎসব) এর আগের দিন ১০ মাঘ, ২১১ নং কর্ণওয়ালিস স্ট্রিটে, এখন বর্তমান বিধান সরণি। সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজের উপাসনা গৃহের দ্বারোদ্ঘাটন হয় ১৮৮১ সালের মাঘ মাসে।

উপাসনালয়ের প্রবেশের মুখে চারটি গোলাকৃতি থাম, দোতলা সমান উঁচু। ক্যাপিটল গ্রীক কোরিন্থিয়ান রীতি অনুসরণে তৈরী চারটি থাম দিয়ে তিনটি প্রবেশপথ তৈরী হয়েছে। উনবিংশ শতাব্দীতে নির্মিত বাড়ীর ভেতরের বারান্দায় রয়েছে কাঠের চিক, যা কাজ করে আব্রু রক্ষায়, রোদ প্রতিরোধে। ভেতরে রয়েছে হলঘর। সরু কলাম দিয়ে হলের ভেতরটি বিভক্ত। আইলস বেশ চওড়া, আর দুদিকে নেভ এর উপরে রয়েছে রেলিং ঘেরা বারান্দা। হলের মধ্যে রয়েছে উপাসনার জন্য কাঠের বেঞ্চ।

ছবি - শিল্পী রথীন মিত্রের আঁকা সাধারণ ব্রাহ্ম...